মাথা নাড়াতে বা একটু এপাশ-ওপাশ করতে গিয়েই হঠাৎ মাথা ঘোরা শুরু হতে পারে।
পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে হয়তো সুনির্দিষ্ট কোনো কারণ খুঁজে পাওয়া যায় না।
চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় এ সমস্যার নাম বিনাইন পারঅক্সিসমাল পজিশনাল
ভারটিগো। এ সমস্যায় আক্রান্ত ব্যক্তির মাথা নাড়ানোর সময় মনে হতে পারে,
তাঁর মাথা ঘুরছে বা চারপাশের সবকিছু ঘুরছে। কয়েক সেকেন্ড থেকে কয়েক মিনিট
পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে এই অস্বস্তিকর অবস্থা। বিছানা থেকে মাথা তোলার সময়
বা বইয়ের তাকে বই খোঁজার সময় মাথা নাড়াতে গিয়ে এ সমস্যায় আক্রান্ত হন
অনেকে। কানের ভেতরের কিছু রাসায়নিক পদার্থের স্থান পরিবর্তনের ফলে এ সমস্যা
সৃষ্টি হয়। এর সুনির্দিষ্ট কারণ অজানা। তবে সাধারণত মাথায় কোনো আঘাত
পেলে অথবা কানে প্রদাহ বা অস্ত্রোপচারের পর এ সমস্যা হয়ে থাকে।
সাধারণত এ রোগ তিন সপ্তাহের মধ্যেই সেরে যায়। তবে বারবার এ সমস্যা ফিরেও আসতে পারে। এ নিয়ে ভয়ের কিছু নেই। এ সমস্যার কারণে পরবর্তী সময়ে বড় কোনো জটিলতা সৃষ্টির আশঙ্কাও নেই। শুধু খেয়াল রাখতে হবে, মাথা ঘোরানোর সময় ভারসাম্য হারিয়ে যেন রোগী পড়ে না যায়। এ জন্য সচেতনতা প্রয়োজন। যাঁদের এ ধরনের মাথা ঘোরার সমস্যা আছে, তাঁদের যেকোনো কাজে মাথা নাড়াতে হবে ধীরে ধীরে। যেমন বিছানা থেকে ধীরে ধীরে মাথা তুলতে হবে, ঘুম ভেঙেই চট করে মাথা তোলা যাবে না। শোয়া অবস্থা থেকে দাঁড়ানোর আগে কিছুক্ষণ বসে থাকতে হবে, এরপর ধীরেসুস্থে দাঁড়াতে হবে। চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে কিছু ওষুধের ব্যবস্থাপত্রও নেওয়া যায়।
সাধারণত এ রোগ তিন সপ্তাহের মধ্যেই সেরে যায়। তবে বারবার এ সমস্যা ফিরেও আসতে পারে। এ নিয়ে ভয়ের কিছু নেই। এ সমস্যার কারণে পরবর্তী সময়ে বড় কোনো জটিলতা সৃষ্টির আশঙ্কাও নেই। শুধু খেয়াল রাখতে হবে, মাথা ঘোরানোর সময় ভারসাম্য হারিয়ে যেন রোগী পড়ে না যায়। এ জন্য সচেতনতা প্রয়োজন। যাঁদের এ ধরনের মাথা ঘোরার সমস্যা আছে, তাঁদের যেকোনো কাজে মাথা নাড়াতে হবে ধীরে ধীরে। যেমন বিছানা থেকে ধীরে ধীরে মাথা তুলতে হবে, ঘুম ভেঙেই চট করে মাথা তোলা যাবে না। শোয়া অবস্থা থেকে দাঁড়ানোর আগে কিছুক্ষণ বসে থাকতে হবে, এরপর ধীরেসুস্থে দাঁড়াতে হবে। চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে কিছু ওষুধের ব্যবস্থাপত্রও নেওয়া যায়।
0 comments:
Post a Comment