গ্রামের পাশাপাশি এখন শহরেও বেশ শীত পড়তে শুরু করেছে। ইতোমধ্যে নানা বিষয়ের
মধ্যে আমরা তা উপলব্ধি করছি। বিশেষে করে কাঁচাবাজারগুলো ভরে উঠতে শুরু
করেছে নানা ধরনের শীতের সবজিতে। এরমধ্যে অন্যতম হলো আলু। আলু খেতে যেমন
সুস্বাদু, তেমনি এর রয়েছে বহুবিধ পুষ্টিগুণ।
সবজিটি আমাদের দেশে সারাবছর পাওয়া গেলেও মূলত নতুনটি উঠে চলতি সময়ে। কমবেশি আমরা সবাই এই আলু খায়। এটি খেতে যেমন সুস্বাদু, তেমনি এর রয়েছে বহুবিধ পুষ্টিগুণ।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পৃথিবীর অন্যতম স্বাস্থ্যকর খাবার হচ্ছে আলু। যারা মোটা হওয়া বা ডায়াবেটিসের ভয়ে আলু খান না তারা এখন থেকে সব চিন্তা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলে এটি নিশ্চিন্তে খেতে পারেন। এতে যেমন খাদ্যচাহিদা পূরণ হবে, তেমন মিটবে পুষ্টি চাহিদা।
চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক আলুর পুষ্টিগুণ-
১. দাঁত ও হাড়ের যত্নে: আলুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ফসফরাস ও জিঙ্ক। এসব উপাদান দাঁত ও হাড়ের যত্নে খুবই উপকারী।
২. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ: প্রতিদিন পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খেলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। আলুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ পটাশিয়াম; যা উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।
৩. সুস্থ হার্ট: আলুর ফাইবার-এ রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি ও ভিটামিন বি-৬। প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণ আলু খেলে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। ফলে হার্টের অসুখে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমে যায়।
৪. মস্তিষ্ক সচল: প্রতিবার খাবারে আলু খেলে পেশি সচল থাকে, ঘুম ভালো হয়, মস্তিষ্কও সচল থাকে। এছাড়া কোলিন সমৃদ্ধ আলু কোষের গঠন ঠিকঠাক রেখে নার্ভের সমস্যা দূর করে। ফলে স্বাস্থ্য ভালো থাকে।
৫. ক্যান্সার প্রতিরোধ: আলুতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণ ফলেট। এটি ডিএনএ সিন্থেসিসও পুনর্গঠনে সাহায্য করে। যা ক্যান্সার রোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আলুতে থাকা ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট কোলেরেক্টাল ক্যান্সার রোধে দারুণ কার্যকরী।
৬. হজম ক্ষমতা বাড়ায়: আলুর ফাইবার হজম ক্ষমতা বাড়ায়। ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।
৭. ওজন কমায়: ওজন কমাতে দারুণ কার্যকরী আলু। এর ডায়েটারি ফাইবার হজম ক্ষমতা বাড়িয়ে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে।
৮. ত্বকের যত্নে: আলুর মধ্যে থাকা ভিটামিন সি ও কোলাজেন দূষণ, সূর্যরশ্মি, ধোঁয়া ও ধুলো থেকে ত্বককে রক্ষা করে। আলু শরীরে কোলাজেন তৈরি করে ত্বকের বলিরেখা দূর করে।
সবজিটি আমাদের দেশে সারাবছর পাওয়া গেলেও মূলত নতুনটি উঠে চলতি সময়ে। কমবেশি আমরা সবাই এই আলু খায়। এটি খেতে যেমন সুস্বাদু, তেমনি এর রয়েছে বহুবিধ পুষ্টিগুণ।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পৃথিবীর অন্যতম স্বাস্থ্যকর খাবার হচ্ছে আলু। যারা মোটা হওয়া বা ডায়াবেটিসের ভয়ে আলু খান না তারা এখন থেকে সব চিন্তা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলে এটি নিশ্চিন্তে খেতে পারেন। এতে যেমন খাদ্যচাহিদা পূরণ হবে, তেমন মিটবে পুষ্টি চাহিদা।
চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক আলুর পুষ্টিগুণ-
১. দাঁত ও হাড়ের যত্নে: আলুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ফসফরাস ও জিঙ্ক। এসব উপাদান দাঁত ও হাড়ের যত্নে খুবই উপকারী।
২. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ: প্রতিদিন পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খেলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। আলুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ পটাশিয়াম; যা উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।
৩. সুস্থ হার্ট: আলুর ফাইবার-এ রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি ও ভিটামিন বি-৬। প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণ আলু খেলে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। ফলে হার্টের অসুখে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমে যায়।
৪. মস্তিষ্ক সচল: প্রতিবার খাবারে আলু খেলে পেশি সচল থাকে, ঘুম ভালো হয়, মস্তিষ্কও সচল থাকে। এছাড়া কোলিন সমৃদ্ধ আলু কোষের গঠন ঠিকঠাক রেখে নার্ভের সমস্যা দূর করে। ফলে স্বাস্থ্য ভালো থাকে।
৫. ক্যান্সার প্রতিরোধ: আলুতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণ ফলেট। এটি ডিএনএ সিন্থেসিসও পুনর্গঠনে সাহায্য করে। যা ক্যান্সার রোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আলুতে থাকা ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট কোলেরেক্টাল ক্যান্সার রোধে দারুণ কার্যকরী।
৬. হজম ক্ষমতা বাড়ায়: আলুর ফাইবার হজম ক্ষমতা বাড়ায়। ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।
৭. ওজন কমায়: ওজন কমাতে দারুণ কার্যকরী আলু। এর ডায়েটারি ফাইবার হজম ক্ষমতা বাড়িয়ে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে।
৮. ত্বকের যত্নে: আলুর মধ্যে থাকা ভিটামিন সি ও কোলাজেন দূষণ, সূর্যরশ্মি, ধোঁয়া ও ধুলো থেকে ত্বককে রক্ষা করে। আলু শরীরে কোলাজেন তৈরি করে ত্বকের বলিরেখা দূর করে।
0 comments:
Post a Comment