অনেকে বিষণ্নতা থেকে একটু প্রশান্তি পেতে ধূমপান করেন। তবে সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, আসলে ধূমপানে বিষণ্নতা কমে না বরং বাড়ে। ব্রিটেনের একদল গবেষক ধূমপানের অভ্যাস ও বিষণ্নতার মধ্যে সম্পর্ক নির্ধারণী একটি গবেষণা করতে গিয়ে এমন তথ্য পেয়েছেন।
খবর মেইল অনলাইনের গবেষণায় দেখা গেছে, ধূমপায়ীদের ৭০ শতাংশ বিষন্নতায় ভোগেন। তবে ধূমপান ছাড়ার মাধ্যমে দুশ্চিন্তা ও বিষন্নতা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। ৪০ বছরের বেশি বয়সী ৬ হাজার ৫শ' জনের ওপর চালানো এই গবেষণায় দেখা যায়, ধূমপান ছাড়ার এক বছরের মধ্যে দীর্ঘ দিন ধূমপানে অভ্যস্ত ব্যক্তিদের দুশ্চিন্তার মাত্রা অধূমপায়ীদের সমপর্যায়ে হয়ে যায়।
এর আগে পরিচালিত একটি গবেষণায়ও দেখা গেছে, ধূমপান ছাড়ার বিষয়টি বিষণ্নতার ওষুধ সেবনের মতোই কার্যকরী। গবেষকরা বলছেন, ধূমপান ছাড়ার মাধ্যমে মানুষ দুশ্চিন্তা ও বিষন্নতার সঙ্গে লড়াই করতে পারে। পাশাপাশি তারা মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটাতে পারে।
গবেষণায় আরো দেখা গেছে, ধূমপায়ীদের ১৮.৩ শতাংশ দুশ্চিন্তা ও বিষন্নতায় ভোগেন; যেটি অধূমপায়ীদের তুলনায় ১০ শতাংশ এবং সাবেক ধূমপায়ীদের তুলনায় ১১.৩ শতাংশ বেশি। গবেষক দলের প্রধান ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের স্বাস্থ্য মনোবিজ্ঞানের অধ্যাপক রবার্ট ওয়েস্ট বলেন, 'ধূমপান ছাড়লে শুধু শারীরিক স্বাস্থ্যেরই উন্নতি হয় না; মানসিক স্বাস্থ্যেরও উন্নতি ঘটে।
খবর মেইল অনলাইনের গবেষণায় দেখা গেছে, ধূমপায়ীদের ৭০ শতাংশ বিষন্নতায় ভোগেন। তবে ধূমপান ছাড়ার মাধ্যমে দুশ্চিন্তা ও বিষন্নতা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। ৪০ বছরের বেশি বয়সী ৬ হাজার ৫শ' জনের ওপর চালানো এই গবেষণায় দেখা যায়, ধূমপান ছাড়ার এক বছরের মধ্যে দীর্ঘ দিন ধূমপানে অভ্যস্ত ব্যক্তিদের দুশ্চিন্তার মাত্রা অধূমপায়ীদের সমপর্যায়ে হয়ে যায়।
এর আগে পরিচালিত একটি গবেষণায়ও দেখা গেছে, ধূমপান ছাড়ার বিষয়টি বিষণ্নতার ওষুধ সেবনের মতোই কার্যকরী। গবেষকরা বলছেন, ধূমপান ছাড়ার মাধ্যমে মানুষ দুশ্চিন্তা ও বিষন্নতার সঙ্গে লড়াই করতে পারে। পাশাপাশি তারা মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটাতে পারে।
গবেষণায় আরো দেখা গেছে, ধূমপায়ীদের ১৮.৩ শতাংশ দুশ্চিন্তা ও বিষন্নতায় ভোগেন; যেটি অধূমপায়ীদের তুলনায় ১০ শতাংশ এবং সাবেক ধূমপায়ীদের তুলনায় ১১.৩ শতাংশ বেশি। গবেষক দলের প্রধান ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের স্বাস্থ্য মনোবিজ্ঞানের অধ্যাপক রবার্ট ওয়েস্ট বলেন, 'ধূমপান ছাড়লে শুধু শারীরিক স্বাস্থ্যেরই উন্নতি হয় না; মানসিক স্বাস্থ্যেরও উন্নতি ঘটে।
0 comments:
Post a Comment