সারাদিন বসে কাজ করেন। ফ্যাট ফ্রি, লো ক্যালরি ফুড খাওয়ার চেষ্টা করেন,
যেমন: সকালটা স্রেফ তিন-চার কাপ চা খেয়েই কেটে যায়। গ্রিলড চিকেন, সালাদ,
ফল সবই খেতে চেষ্টা করেন। ব্যায়ামের জন্যে সময় দেন। কিন্তু কিছুতেই ওজন
কমছে না। সারাদিন বসে কাজ করছেন বলেই হয়তো আপনার ওজন কমছে না। ওজন কমিয়ে
সুস্থ থাকার জন্যে চারটি প্রাথমিক নিয়ম মেনে চলা খুবই দরকার।
প্রথমত, সকালে ঘুম থেকে উঠেই কিছু একটা খান। চা বা কফি দিয়ে শুরু করবেন না।
দ্বিতীয়ত, প্রতি দু’তিন ঘণ্টা অন্তর অল্প অল্প কিছু খান। অনেক কর্মজীবী নারীই সারা সকাল এবং দুপুরের প্রথম ভাগ প্রায় কিছু না খেয়েই কাটিয়ে দেন। ফলে বিকেলের দিকে খিদে বেশ অনেকটাই বেড়ে যায়। ক্যালোরির তোয়াক্কা না করে তখন তারা যা প্রাণ চায় তাই খেয়ে নেন। ফলে ওজনের বিশেষ কোনও তারতম্য শরীরে দেখা যায় না।
তৃতীয়ত, কতটা খাবার খাবেন তা নির্ভর করবে আপনার অ্যাক্টিভিটির উপর। অর্থাৎ আপনি যখন বেশি কাজে ব্যস্ত তখন খাওয়ার পরিমাণ বেশি হবে। যখন তেমন কোনও কাজ নেই তখন কম পরিমাণে খান। চতুর্থ, রাতের খাবার খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শুতে যাবেন না। ডিনার টাইম এবং বেড টাইমের মধ্যে অন্তত দু'ঘণ্টার পার্থক্য যেন অবশ্যই থাকে।
মিল প্ল্যান:
- সকালে উঠেই একবাটি পছন্দের ফল খান। পেঁপে খেতে পারলে ভাল হয়।
- অবশ্যই ভাল ব্রেকফাস্ট করবেন। অফিসের তাড়া থাকলে দুধ বা দই দিয়ে মিউজ়লি এবং কয়েকটা বাদাম খেয়ে নিন। এনার্জি পাবেন।
- অফিসে পৌঁছে কিছুক্ষণ কাজ করার পর খিদে পেলে সাড়ে বারোটা নাগাদ লাঞ্চ সেরে ফেলুন। লাঞ্চে খেতে পারেন গ্রিলড চিকেন এবং হোলহুইট টোস্ট। দুপুর আড়াইটে-তিনটে নাগাদ এক পিস চিজ় খেতে পারেন।
- বাড়ি ফিরে খিদে পেলে স্যুপ, পাস্তা অথবা পছন্দের হালকা কিছু খান। এই সময়ে খাওয়ার আগে ওয়র্কআউট করে নিতে পারেন।
- রাতের খাবার খেয়ে নিন সাড়ে ন’টার মধ্যেই। সবজি এবং মাছ যেন অবশ্যই থাকে। খাওয়ার দু'ঘণ্টা পরে শুতে যান।
প্রথমত, সকালে ঘুম থেকে উঠেই কিছু একটা খান। চা বা কফি দিয়ে শুরু করবেন না।
দ্বিতীয়ত, প্রতি দু’তিন ঘণ্টা অন্তর অল্প অল্প কিছু খান। অনেক কর্মজীবী নারীই সারা সকাল এবং দুপুরের প্রথম ভাগ প্রায় কিছু না খেয়েই কাটিয়ে দেন। ফলে বিকেলের দিকে খিদে বেশ অনেকটাই বেড়ে যায়। ক্যালোরির তোয়াক্কা না করে তখন তারা যা প্রাণ চায় তাই খেয়ে নেন। ফলে ওজনের বিশেষ কোনও তারতম্য শরীরে দেখা যায় না।
তৃতীয়ত, কতটা খাবার খাবেন তা নির্ভর করবে আপনার অ্যাক্টিভিটির উপর। অর্থাৎ আপনি যখন বেশি কাজে ব্যস্ত তখন খাওয়ার পরিমাণ বেশি হবে। যখন তেমন কোনও কাজ নেই তখন কম পরিমাণে খান। চতুর্থ, রাতের খাবার খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শুতে যাবেন না। ডিনার টাইম এবং বেড টাইমের মধ্যে অন্তত দু'ঘণ্টার পার্থক্য যেন অবশ্যই থাকে।
মিল প্ল্যান:
- সকালে উঠেই একবাটি পছন্দের ফল খান। পেঁপে খেতে পারলে ভাল হয়।
- অবশ্যই ভাল ব্রেকফাস্ট করবেন। অফিসের তাড়া থাকলে দুধ বা দই দিয়ে মিউজ়লি এবং কয়েকটা বাদাম খেয়ে নিন। এনার্জি পাবেন।
- অফিসে পৌঁছে কিছুক্ষণ কাজ করার পর খিদে পেলে সাড়ে বারোটা নাগাদ লাঞ্চ সেরে ফেলুন। লাঞ্চে খেতে পারেন গ্রিলড চিকেন এবং হোলহুইট টোস্ট। দুপুর আড়াইটে-তিনটে নাগাদ এক পিস চিজ় খেতে পারেন।
- বাড়ি ফিরে খিদে পেলে স্যুপ, পাস্তা অথবা পছন্দের হালকা কিছু খান। এই সময়ে খাওয়ার আগে ওয়র্কআউট করে নিতে পারেন।
- রাতের খাবার খেয়ে নিন সাড়ে ন’টার মধ্যেই। সবজি এবং মাছ যেন অবশ্যই থাকে। খাওয়ার দু'ঘণ্টা পরে শুতে যান।
0 comments:
Post a Comment