স্লিম শরীরের অধিকারী হবার জন্য খাওয়াদাওয়া নিয়ন্ত্রণ থেকে শুরু করে জিমে ঘাম ঝরানো পর্যন্ত কতো কিছুই না করে থাকি । কিন্তু এতো কিছু করতে গিয়ে ঘুমের ব্যাপারে একেবারেই ভুলে যাই আমরা। অথচ ঘুমের ব্যাপারে একটু মনযোগী হলেই স্বাস্থ্যের অনেকটা উন্নতি হয়, ওজন চলে আসে নিয়ন্ত্রণে।
মেদহীন কোমর পাওয়ার জন্য একটি গোপন উপাদান হলো রাতভর শান্তির ঘুম। ঘুমের অভাব শরীরে হরমোনের মাত্রায় গরমিল তৈরি করে। বিশেষ করে এমন কিছু হরমোন আছে যারা ক্ষুধা, রুচি এবং রক্তের সুগার লেভেল প্রভাবিত করে। এ কারণে যথেষ্ট ঘুম না হলে আপনার ক্ষুধা ও রুচি দুই-ই বেড়ে যায়, ফলে আপনি অতিরিক্ত খাওয়া শুরু করেন। কিন্তু ঘুম কম হবার কারণে শরীর রক্তের সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। এর ফলে ওজন বাড়তে থাকে, ডায়াবেটিসের সম্ভাবনাও বেড়ে যায়। এসব কারণে স্বাস্থ্য ভালো রাখতে হলে অবশ্যই ভালো ঘুমাতে হবে আপনাকে।
দেখে নিন ঘুমের এমন কিছু টিপস যার ফলে স্বাস্থ্য থাকবে ভালো এবং আপনার শরীর হয়ে উঠবে স্লিম।
১) ঘুমাতে যাবার এবং ঘুম থেকে ওঠার একটি নির্দিষ্ট সময় মেনে চলার চেষ্টা করুন। ছুটির দিনেও এই রুটিন মেনে চলুন।
২) যে সময়ে আপনার ঘুম থেকে উঠতে হবে, তার নয় ঘন্টা আগে ঘুমাতে যাবার চেষ্টা করুন। এ সময়টা মোটামুটি রাত দশটা ধরে নিতে পারেন। এ সময়ে শরীরের মেলাটোনিন লেভেল ঘুমের জন্য সবচাইতে উপযুক্ত থাকে।
৩) ঘুমাতে যাবার আগে এক ঘন্টা এমন কিছু করবেন না যাতে মস্তিষ্কের বেশি কাজ করতে হয়। টিভি, আইপ্যাড এবং ফোন বন্ধ করে দিন। এ ছাড়াও এমন কোনো স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকবেন না যার থেকে নীল আলো আসে। এই আলো ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়।
৪) ঘরের আলো কমিয়ে দিন। আলো বেশি উজ্জ্বল থাকলে তা শরীরকে বেশি সময় ধরে জাগিয়ে রাখে।
৫) ঘুমাতে যাবার তিন ঘন্টা আগে থেকে ধূমপান, ক্যাফেইন জাতীয় পানীয় এবং ভারী খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। বিশেষ করে বেশি চিনি ও শর্করা না খাওয়াই ভালো।
৬) মেডিটেশন এবং যোগব্যায়াম ঘুমের জন্য ভালো। এগুলোর অনুশীলন করলে সুফল পেতে পারেন।
৭) ঘুম না এলে বিছানায় শুয়ে সময় কাটাবেন না। বিছানা থেকে উঠে হালকা কোনো কাজ করুন। ঘুম এলে এরপর বিছানায় চলে আসুন।
৮) আরামদায়ক এবং পরিষ্কার ম্যাট্রেস, চাদর এবং বালিশ ব্যবহার করুন।
মেদহীন কোমর পাওয়ার জন্য একটি গোপন উপাদান হলো রাতভর শান্তির ঘুম। ঘুমের অভাব শরীরে হরমোনের মাত্রায় গরমিল তৈরি করে। বিশেষ করে এমন কিছু হরমোন আছে যারা ক্ষুধা, রুচি এবং রক্তের সুগার লেভেল প্রভাবিত করে। এ কারণে যথেষ্ট ঘুম না হলে আপনার ক্ষুধা ও রুচি দুই-ই বেড়ে যায়, ফলে আপনি অতিরিক্ত খাওয়া শুরু করেন। কিন্তু ঘুম কম হবার কারণে শরীর রক্তের সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। এর ফলে ওজন বাড়তে থাকে, ডায়াবেটিসের সম্ভাবনাও বেড়ে যায়। এসব কারণে স্বাস্থ্য ভালো রাখতে হলে অবশ্যই ভালো ঘুমাতে হবে আপনাকে।
দেখে নিন ঘুমের এমন কিছু টিপস যার ফলে স্বাস্থ্য থাকবে ভালো এবং আপনার শরীর হয়ে উঠবে স্লিম।
১) ঘুমাতে যাবার এবং ঘুম থেকে ওঠার একটি নির্দিষ্ট সময় মেনে চলার চেষ্টা করুন। ছুটির দিনেও এই রুটিন মেনে চলুন।
২) যে সময়ে আপনার ঘুম থেকে উঠতে হবে, তার নয় ঘন্টা আগে ঘুমাতে যাবার চেষ্টা করুন। এ সময়টা মোটামুটি রাত দশটা ধরে নিতে পারেন। এ সময়ে শরীরের মেলাটোনিন লেভেল ঘুমের জন্য সবচাইতে উপযুক্ত থাকে।
৩) ঘুমাতে যাবার আগে এক ঘন্টা এমন কিছু করবেন না যাতে মস্তিষ্কের বেশি কাজ করতে হয়। টিভি, আইপ্যাড এবং ফোন বন্ধ করে দিন। এ ছাড়াও এমন কোনো স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকবেন না যার থেকে নীল আলো আসে। এই আলো ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়।
৪) ঘরের আলো কমিয়ে দিন। আলো বেশি উজ্জ্বল থাকলে তা শরীরকে বেশি সময় ধরে জাগিয়ে রাখে।
৫) ঘুমাতে যাবার তিন ঘন্টা আগে থেকে ধূমপান, ক্যাফেইন জাতীয় পানীয় এবং ভারী খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। বিশেষ করে বেশি চিনি ও শর্করা না খাওয়াই ভালো।
৬) মেডিটেশন এবং যোগব্যায়াম ঘুমের জন্য ভালো। এগুলোর অনুশীলন করলে সুফল পেতে পারেন।
৭) ঘুম না এলে বিছানায় শুয়ে সময় কাটাবেন না। বিছানা থেকে উঠে হালকা কোনো কাজ করুন। ঘুম এলে এরপর বিছানায় চলে আসুন।
৮) আরামদায়ক এবং পরিষ্কার ম্যাট্রেস, চাদর এবং বালিশ ব্যবহার করুন।
0 comments:
Post a Comment