হেমন্তের
বাতাসে শীত শীত গন্ধের সঙ্গে সঙ্গেই কি ঠোঁটের শুকিয়ে যাওয়ার দিন শুরু
হয়ে গেল! এ শীত মৌসুমে খুবই আদর-যত্নে রাখতে হয় ঠোঁট। ঠোঁট ফাটা দেখতে
যেমন খারাপ লাগে তেমনি ঠোঁট ফেটে যাওয়ার যন্ত্রণাও কম নয়। আগেভাগে একটু
সচেতন হলে সহজেই ঠেকাতে পারবেন শীতে এই ঠোঁট ফাটার সমস্যাকে। শীতের কবল
থেকে ঠোঁট সুরক্ষায় করণীয় নিয়ে এ প্রতিবেদন।
যা করবেন না আর যা করবেন
ঠোঁটের সুরক্ষায় কী কী করবেন তা জানার আগে জেনে নিন কী কী করা যাবে না। ঠোঁট সজীব রাখতে অভ্যাসবশত বারবার জিভ দিয়ে ঠোঁট ভেজাবেন না। এতে ঠোঁট আরও শুকিয়ে যায়। এর বদলে সঙ্গে একটা লিপ-বাম বা লিপ-জেল রাখুন এবং ঠোঁট শুকনো লাগলেই একটু মেখে নিন। আর হাত-মুখ ধোয়ার সময় বা দাঁত মাজার সময় কোনোভাবেই যাতে ঠোঁটে জোরে জোরে ঘষা-মাজা না লাগে তা খেয়াল রাখা দরকার। এ সময় নরম ঠোঁটে আঁচড় পড়লে তা ভোগাতে পারে। এ ছাড়া শীতকালে ম্যাট ধরনের লিপস্টিক ব্যবহার না করাই ভালো। কেননা, শীতে ম্যাট লিপস্টিকে ঠোঁট দুখানা আরও প্রাণহীন মনে হতে পারে। শীতে গ্লসওয়ালা লিপস্টিকই ঠোঁট সজীব রাখবে এবং এতে আপনার সাজও প্রাণবন্ত লাগবে।
গোলাপ-মধুর লিপ-প্যাক
শীতে ঠোঁটের যত্নে ঘরে বসে নিজেই নিজের জন্য তৈরি করে নিতে পারেন সাশ্রয়ী লিপ-প্যাক। কিছু গোলাপের পাপড়ি টুকরো টুকরো করে ছিঁড়ে নিন। এবার পাপড়িগুলো ভালো করে চটকে নিয়ে সঙ্গে খানিকটা মধু মিশিয়ে একটা মণ্ড তৈরি করে ফেলুন। মণ্ড তৈরি হয়ে গেলে তা আলতো করে ওপরের ও নিচের ঠোঁটে মাখুন। ঠোঁটের ওপর মণ্ডটা শুকিয়ে যেতে ধরলে পানি দিয়ে করলে ভালো করে ধুয়ে ফেলুন। মধু ঠোঁটকে পুষ্টি জোগাবে এবং গোলাপ পাপড়ির রস কোমল ঠোঁট দুটোকে গোলাপি আভায় রাঙিয়ে তুলবে।
সরষে-ঘিতে ঠোঁটের যত্ন
রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে হাতের তালুতে একটু সরিষার তেলের সঙ্গে সামান্য একটু ঘি নিয়ে আঙুলে ডগায় করে আলতোভাবে ঠোঁটে মেখে রাখুন। সকালে ঘুম থেকে উঠে দাঁত মাজতে আয়নার সামনে দাঁড়ালেই টের পাবেন ঠোঁটের এই যত্নের সুফল। মাঝেমধ্যে এই টোটকায় আপনার ঠোঁট বাড়তি চমক দেখাবে আপনাকে।
রাতের বেলায় ঠোঁটের যত্ন
ঘুমাতে যাওয়ার আগে ঠোঁটকাঠির রঙের প্রলেপ তুলে ফেলেছেন। এবার বিছানায় যাওয়ার পালা। কিন্তু ঠোঁটকে একটু বাড়তি সময় দিন। একটুখানি দুধ-মালাই দিয়ে ঠোঁট দুটো আলতোভাবে ম্যাসাজ করুন। সামান্য কিছুক্ষণ এমন ম্যাসাজে ঠোঁটে রক্ত চলাচল বাড়বে এবং দুধ-মালাই থেকে প্রয়োজনীয় পুষ্টিও পাবে আপনার ঠোঁট। সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখবেন আপনার ঠোঁট শীতের ঠান্ডা মোকাবিলায় প্রস্তুত।
ঠোঁটের সুরক্ষায় কী কী করবেন তা জানার আগে জেনে নিন কী কী করা যাবে না। ঠোঁট সজীব রাখতে অভ্যাসবশত বারবার জিভ দিয়ে ঠোঁট ভেজাবেন না। এতে ঠোঁট আরও শুকিয়ে যায়। এর বদলে সঙ্গে একটা লিপ-বাম বা লিপ-জেল রাখুন এবং ঠোঁট শুকনো লাগলেই একটু মেখে নিন। আর হাত-মুখ ধোয়ার সময় বা দাঁত মাজার সময় কোনোভাবেই যাতে ঠোঁটে জোরে জোরে ঘষা-মাজা না লাগে তা খেয়াল রাখা দরকার। এ সময় নরম ঠোঁটে আঁচড় পড়লে তা ভোগাতে পারে। এ ছাড়া শীতকালে ম্যাট ধরনের লিপস্টিক ব্যবহার না করাই ভালো। কেননা, শীতে ম্যাট লিপস্টিকে ঠোঁট দুখানা আরও প্রাণহীন মনে হতে পারে। শীতে গ্লসওয়ালা লিপস্টিকই ঠোঁট সজীব রাখবে এবং এতে আপনার সাজও প্রাণবন্ত লাগবে।
গোলাপ-মধুর লিপ-প্যাক
শীতে ঠোঁটের যত্নে ঘরে বসে নিজেই নিজের জন্য তৈরি করে নিতে পারেন সাশ্রয়ী লিপ-প্যাক। কিছু গোলাপের পাপড়ি টুকরো টুকরো করে ছিঁড়ে নিন। এবার পাপড়িগুলো ভালো করে চটকে নিয়ে সঙ্গে খানিকটা মধু মিশিয়ে একটা মণ্ড তৈরি করে ফেলুন। মণ্ড তৈরি হয়ে গেলে তা আলতো করে ওপরের ও নিচের ঠোঁটে মাখুন। ঠোঁটের ওপর মণ্ডটা শুকিয়ে যেতে ধরলে পানি দিয়ে করলে ভালো করে ধুয়ে ফেলুন। মধু ঠোঁটকে পুষ্টি জোগাবে এবং গোলাপ পাপড়ির রস কোমল ঠোঁট দুটোকে গোলাপি আভায় রাঙিয়ে তুলবে।
সরষে-ঘিতে ঠোঁটের যত্ন
রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে হাতের তালুতে একটু সরিষার তেলের সঙ্গে সামান্য একটু ঘি নিয়ে আঙুলে ডগায় করে আলতোভাবে ঠোঁটে মেখে রাখুন। সকালে ঘুম থেকে উঠে দাঁত মাজতে আয়নার সামনে দাঁড়ালেই টের পাবেন ঠোঁটের এই যত্নের সুফল। মাঝেমধ্যে এই টোটকায় আপনার ঠোঁট বাড়তি চমক দেখাবে আপনাকে।
রাতের বেলায় ঠোঁটের যত্ন
ঘুমাতে যাওয়ার আগে ঠোঁটকাঠির রঙের প্রলেপ তুলে ফেলেছেন। এবার বিছানায় যাওয়ার পালা। কিন্তু ঠোঁটকে একটু বাড়তি সময় দিন। একটুখানি দুধ-মালাই দিয়ে ঠোঁট দুটো আলতোভাবে ম্যাসাজ করুন। সামান্য কিছুক্ষণ এমন ম্যাসাজে ঠোঁটে রক্ত চলাচল বাড়বে এবং দুধ-মালাই থেকে প্রয়োজনীয় পুষ্টিও পাবে আপনার ঠোঁট। সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখবেন আপনার ঠোঁট শীতের ঠান্ডা মোকাবিলায় প্রস্তুত।
0 comments:
Post a Comment