আলজেইমার্স রোগ স্মৃতিশক্তি নষ্ট করে দেয় তা হয়তো অনেকেই জানেন। শুধু
আলজেইমার্স-ই নয়, আরো কিছু শারীরিক সমস্যা রয়েছে যেগুলো মানুষের
স্মৃতিশক্তি নষ্ট বা ক্ষতি করতে পারে। নিচে তেমনই চারটি শারীরিক সমস্যা
নিয়ে আলোচনা করা হলো :
বিষণ্ণতা : ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা দেহের যেসব ক্ষতি করে তার মধ্যে অন্যতম হলো স্মৃতিশক্তি নষ্ট করা। এর মূলে রয়েছে বিষণ্নতার ফলে মস্তিষ্কে সেরোটোনিন ও নোরিপাইনফিরাইন নামে দুটি উপাদানের ঘাটতি। এ দু'টি হরমোন নিউরোট্রান্সমিটার মস্তিষ্কের সচেতনতা ও সতর্কতা তৈরি করে। গবেষণায় দেখা গেছে, বিষণ্নতা মস্তিষ্কে এ দুটি উপাদানগুলোর ঘাটতি তৈরি করে। ফলে মস্তিষ্কের স্মৃতি ধারণক্ষমতা কমে।
হাইপোথাইরয়েডিজম : থাইরয়েড হরমোন দেহের নানা কাজে প্রয়োজন হয়। এর নিম্ন মাত্রা মস্তিষ্কে পুষ্টি উপাদান পৌঁছানো বিলম্বিত হয়। এ রোগের অন্য লক্ষণগুলো হলো ওজন বৃদ্ধি, অবসন্নতা, শুষ্ক ত্বক, চুল পড়ে যাওয়া ও ঠাণ্ডা অনুভব হওয়া। অনেক
বিষণ্ণতা : ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা দেহের যেসব ক্ষতি করে তার মধ্যে অন্যতম হলো স্মৃতিশক্তি নষ্ট করা। এর মূলে রয়েছে বিষণ্নতার ফলে মস্তিষ্কে সেরোটোনিন ও নোরিপাইনফিরাইন নামে দুটি উপাদানের ঘাটতি। এ দু'টি হরমোন নিউরোট্রান্সমিটার মস্তিষ্কের সচেতনতা ও সতর্কতা তৈরি করে। গবেষণায় দেখা গেছে, বিষণ্নতা মস্তিষ্কে এ দুটি উপাদানগুলোর ঘাটতি তৈরি করে। ফলে মস্তিষ্কের স্মৃতি ধারণক্ষমতা কমে।
হাইপোথাইরয়েডিজম : থাইরয়েড হরমোন দেহের নানা কাজে প্রয়োজন হয়। এর নিম্ন মাত্রা মস্তিষ্কে পুষ্টি উপাদান পৌঁছানো বিলম্বিত হয়। এ রোগের অন্য লক্ষণগুলো হলো ওজন বৃদ্ধি, অবসন্নতা, শুষ্ক ত্বক, চুল পড়ে যাওয়া ও ঠাণ্ডা অনুভব হওয়া। অনেক
িকিৎসক এ রোগের চিকিৎসায় সিনথেটিক
থাইরয়েড হরমোন ব্যবহার করেন।
স্লিপ অ্যাপনিয়া : নিঃশ্বাস নিতে সমস্যা হলে অনেকের ঘুমেরও সমস্যা হয়। এজন্য অনেকাংশে বিভিন্ন কারণে নাকের ছিদ্র কমে যাওয়া দায়ী। এতে মস্তিষ্কের অক্সিজেনের ঘাটতি হতে পারে। এছাড়া পর্যাপ্ত ঘুমের অভাবে মস্তিষ্কের স্মৃতিশক্তিও সমস্যাগ্রস্ত হয়ে পড়ে। এ রোগের চিকিৎসায় ওজন কমানো, অ্যালকোহল বর্জন ও নাকের চিকিৎসা করা হয়।
সেলিয়্যাক ডিজিজ : সেলিয়্যাক ডিজিজ একটি অটোইমিউন রোগ। গবেষকরা এখনো নিশ্চিত নন যে, এ অটোইমিউন রোগটি কিভাবে মস্তিষ্কের ওপর প্রভাব বিস্তার করে। কিন্তু বাস্তবে দেখা গেছে, এ রোগটিতে আক্রান্ত হলে স্মৃতিশক্তি প্রভাবিত হয়। এতে মস্তিষ্কের স্মৃতি ধারণক্ষমতা কমে যায়। এ রোগটির লক্ষণ অবসন্নতা, হাড়ের সংযোগস্থলে ব্যথা, মাইগ্রেন, ত্বকে চুলকানি ও র্যাশ ও ডায়রিয়া। অস্ট্রেলিয়ার এক গবেষণায় দেখা গেছে, খাবারের গ্লুটোন বাদ দিলে এ ধরনের রোগীদের উপকার হয়। সূত্র : ফক্স নিউজ।
স্লিপ অ্যাপনিয়া : নিঃশ্বাস নিতে সমস্যা হলে অনেকের ঘুমেরও সমস্যা হয়। এজন্য অনেকাংশে বিভিন্ন কারণে নাকের ছিদ্র কমে যাওয়া দায়ী। এতে মস্তিষ্কের অক্সিজেনের ঘাটতি হতে পারে। এছাড়া পর্যাপ্ত ঘুমের অভাবে মস্তিষ্কের স্মৃতিশক্তিও সমস্যাগ্রস্ত হয়ে পড়ে। এ রোগের চিকিৎসায় ওজন কমানো, অ্যালকোহল বর্জন ও নাকের চিকিৎসা করা হয়।
সেলিয়্যাক ডিজিজ : সেলিয়্যাক ডিজিজ একটি অটোইমিউন রোগ। গবেষকরা এখনো নিশ্চিত নন যে, এ অটোইমিউন রোগটি কিভাবে মস্তিষ্কের ওপর প্রভাব বিস্তার করে। কিন্তু বাস্তবে দেখা গেছে, এ রোগটিতে আক্রান্ত হলে স্মৃতিশক্তি প্রভাবিত হয়। এতে মস্তিষ্কের স্মৃতি ধারণক্ষমতা কমে যায়। এ রোগটির লক্ষণ অবসন্নতা, হাড়ের সংযোগস্থলে ব্যথা, মাইগ্রেন, ত্বকে চুলকানি ও র্যাশ ও ডায়রিয়া। অস্ট্রেলিয়ার এক গবেষণায় দেখা গেছে, খাবারের গ্লুটোন বাদ দিলে এ ধরনের রোগীদের উপকার হয়। সূত্র : ফক্স নিউজ।
0 comments:
Post a Comment