Home » , , , , , » সুস্থ থাকতে খাবার মেনুতে দই

সুস্থ থাকতে খাবার মেনুতে দই

বমির সম্ভাবনা কমে- মশলাদার খাবার বেশি খেলে বদহজমের কারণে বমি হওয়ার প্রবণতা থেকে যায়। ফ্যারিঙ্কসে জমে থাকা হজম না হওয়া খাবার জমে থাকার ফলে বুকে জ্বালা বাড়তে থাকে। সেই জন্যই অধিকাংশ মানুষই লাঞ্চ বা ডিনারে দই ভাত খান। বা খাওয়ার শেষে মেনুতে দই বা বাটার মিল্ক রাখেন।

হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি- দই মূলত প্রোবায়োটিক। এর মধ্যে ভিটামিন ডি ও প্রচুরপরিমাণে মাইক্রোঅর্গানিজম থাকে। উভয়েই অন্ত্র মধ্যস্থ উপকারী ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এই ব্যাকটেরিয়া হজমের সহায়ক। তাই খাবার সহজেই হজমের জন্য দইয়ের বিকল্প মেলা ভার। কোষ্ঠ কাঠিন্য রোধেও দই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

অ্যাসিডিটি প্রতিরোধ
- আপনি দুপুর তিনটেয় লাঞ্চ করেন তারপর রাতে ১০টায় ডিনার? এর মাঝে খিদে পেলে একটা আরামসে এক বাটি ভর্তি দই খেয়ে নিন।শরীরের pH-এর নিয়ন্ত্রণ করে। খাদ্যগ্রহণের পর শরীরের স্বাভাবিক উষ্ণতা বৃদ্ধি হয়। দই সেই উষ্ণতা কমিয়ে শরীরকে ঠাণ্ডা করে। বহুক্ষণের অন্তরে ভারী খাবার খেলে আর শরীরে কোনও সমস্যা হবে না। অন্যখাদ্য থেকে পুষ্টি শোষণের সাহায্য করে দই। অ্যাসিডিটি প্রতিরোধ করে।

দুগ্ধজাত খাদ্য হজমে সহায়তা- অনেকেই সরাসরি দুধ খেতে পারেন না। ল্যাকটোজ সমস্যা থাকে অনেকেরই। তারও কিন্তু সহজেই দই খেতে পারেন। দই মধ্যস্থ ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন শরীরের পক্ষে অত্যন্ত উপযোগী। দুধের মধ্যে যে ল্যাকটোজ প্রোটিন থাকে তা দইয়ে ল্যাকটিক অ্যাসিডে পরিবর্তিত হয়। তা সহজপাচ্য।
ads code bellow post
ads code here

0 comments:

Post a Comment

BD FOODS

► Popular Posts