কোনো কারণ ছাড়াই মাঝেমধ্যেই দারুণ আলস্য ভর করে। এমনকি সারা দিন বাড়ি বসে বিশ্রাম নিলেও এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণ মেলে না। রাতে গভীর ঘুমের পরও সকালে উঠতে মন চায় না। এর পেছনের ৯টি কারণ তুলে ধরেছেন বিজ্ঞানীরা। দৈহিক ও মানসিকভাবে ক্লান্ত করে দেওয়া উপাদানগুলো চিনে নিন।
১. বাড়ির এলোমেলো অবস্থা বাড়িতে কাপড়, কাগজপত্র বা আসবাব গোছালো না থাকলে মানসিকভাবে আপনি ক্লান্ত হয়ে যাবেন। প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটির নিউরোসায়েন্স ইনস্টিটিউটের গবেষণায় বলা হয়, গৃহের অগোছালো অবস্থা স্ট্রেস সৃষ্টি করে।
২. নীল দেয়াল 'ট্রেলজ' নামের এক প্রতিষ্ঠান দুই হাজার বাড়ির দেয়ালের রং ও বাসিন্দাদের মনের অবস্থা নিয়ে গবেষণায় চালায়। এতে বলা হয়, চার দেয়ালের রং নীল হলে হৃদস্পন্দন কমতে থাকে। এতে রক্তচাপ নিম্নমুখী হয়। ফলে ঘুম ঘুম ভাব চলে আসে। ঘরে থেকেও ক্লান্তি আসতে পারে যেসব কারণে...
৩. ডিজিটাল স্ক্রিন স্মার্টফোন, ট্যাব বা টেলিভিশনের পর্দার নীল আলো মস্তিষ্কে মেলাটনিন হরমোনের ক্ষরণ বৃদ্ধি করে। এই হরমোন অবসাদ সৃষ্টি করে। আবার ঘুমের মধ্যে ঘন ঘন জাগিয়ে দেয়। এতে পরবর্তী কয়েক দিন ঘুমের অভাবে ক্লান্তিবোধ আসে।
৪. কফির নেশা যারা কফিতে অভ্যস্ত তারা সাধারণত দিনে কয়েক কাপ কফি খেয়ে ফেলে। ক্যাফেইন মুহূর্তের মধ্যে শক্তি দেয় ঠিকই, কিন্তু সময় গড়ালেই অবসাদ দেখা দেয়। কাজেই অবসন্ন দিন বা রাত পার করতে হয় ক্যাফেইনের কারণে।
৫. অ্যালকোহল অনেকেই মনে করেন, অ্যালকোহল পানে ভালো ঘুম আসে। মূলত অ্যালকোহলের প্রভাব যতক্ষণ তীব্র থাকে, ততক্ষণ ঘুম হচ্ছে বলেই মনে হয়। কিন্তু প্রভাব কমে এলেই দেখবেন, গভীর ঘুম ভেঙে গেছে। তখন দেহ-মন পরিশ্রান্ত হয়ে ওঠে। ঘরে থেকেও ক্লান্তি আসতে পারে যেসব কারণে...
৬. ল্যাভেন্ডার মোম এর মোহনীয় গন্ধ আপনাকে বেশ আরাম দেবে। কিন্তু ওয়েলিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণায় বলা হয়, ল্যাভেন্ডারের গন্ধে আসলে ঘুম আসে না। এতে ক্লান্তিবোধ তৈরি হয়।
৭. জাংক ফুড আলুর চিপস বা চিনিপূর্ণ জাংক ফুড খেতে কেবল মজাই লাগে। কিন্তু প্রাণশক্তি উবে যায়। এতে রক্তে গ্লুুকোজের মাত্রা বৃদ্ধি পায় এবং অবসন্ন হয় দেহ।
৮. জানালার পর্দা এক গবেষণায় বলা হয়, ঘরে যত প্রাকৃতিক আলো প্রবেশ করবে, ঘুম তত ভালো হবে। তাই জানালার পর্দাগুলো পাতলা হলে ভালো হয়। এ ছাড়া দিনের বেলায় এগুলো সরিয়ে দিন। ভারি পর্দা এবং ঘরের কৃত্রিম আলোতে ঘুম আসে না, কিন্তু মানসিক ক্লান্তি সৃষ্টি হয়।
১. বাড়ির এলোমেলো অবস্থা বাড়িতে কাপড়, কাগজপত্র বা আসবাব গোছালো না থাকলে মানসিকভাবে আপনি ক্লান্ত হয়ে যাবেন। প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটির নিউরোসায়েন্স ইনস্টিটিউটের গবেষণায় বলা হয়, গৃহের অগোছালো অবস্থা স্ট্রেস সৃষ্টি করে।
২. নীল দেয়াল 'ট্রেলজ' নামের এক প্রতিষ্ঠান দুই হাজার বাড়ির দেয়ালের রং ও বাসিন্দাদের মনের অবস্থা নিয়ে গবেষণায় চালায়। এতে বলা হয়, চার দেয়ালের রং নীল হলে হৃদস্পন্দন কমতে থাকে। এতে রক্তচাপ নিম্নমুখী হয়। ফলে ঘুম ঘুম ভাব চলে আসে। ঘরে থেকেও ক্লান্তি আসতে পারে যেসব কারণে...
৩. ডিজিটাল স্ক্রিন স্মার্টফোন, ট্যাব বা টেলিভিশনের পর্দার নীল আলো মস্তিষ্কে মেলাটনিন হরমোনের ক্ষরণ বৃদ্ধি করে। এই হরমোন অবসাদ সৃষ্টি করে। আবার ঘুমের মধ্যে ঘন ঘন জাগিয়ে দেয়। এতে পরবর্তী কয়েক দিন ঘুমের অভাবে ক্লান্তিবোধ আসে।
৪. কফির নেশা যারা কফিতে অভ্যস্ত তারা সাধারণত দিনে কয়েক কাপ কফি খেয়ে ফেলে। ক্যাফেইন মুহূর্তের মধ্যে শক্তি দেয় ঠিকই, কিন্তু সময় গড়ালেই অবসাদ দেখা দেয়। কাজেই অবসন্ন দিন বা রাত পার করতে হয় ক্যাফেইনের কারণে।
৫. অ্যালকোহল অনেকেই মনে করেন, অ্যালকোহল পানে ভালো ঘুম আসে। মূলত অ্যালকোহলের প্রভাব যতক্ষণ তীব্র থাকে, ততক্ষণ ঘুম হচ্ছে বলেই মনে হয়। কিন্তু প্রভাব কমে এলেই দেখবেন, গভীর ঘুম ভেঙে গেছে। তখন দেহ-মন পরিশ্রান্ত হয়ে ওঠে। ঘরে থেকেও ক্লান্তি আসতে পারে যেসব কারণে...
৬. ল্যাভেন্ডার মোম এর মোহনীয় গন্ধ আপনাকে বেশ আরাম দেবে। কিন্তু ওয়েলিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণায় বলা হয়, ল্যাভেন্ডারের গন্ধে আসলে ঘুম আসে না। এতে ক্লান্তিবোধ তৈরি হয়।
৭. জাংক ফুড আলুর চিপস বা চিনিপূর্ণ জাংক ফুড খেতে কেবল মজাই লাগে। কিন্তু প্রাণশক্তি উবে যায়। এতে রক্তে গ্লুুকোজের মাত্রা বৃদ্ধি পায় এবং অবসন্ন হয় দেহ।
৮. জানালার পর্দা এক গবেষণায় বলা হয়, ঘরে যত প্রাকৃতিক আলো প্রবেশ করবে, ঘুম তত ভালো হবে। তাই জানালার পর্দাগুলো পাতলা হলে ভালো হয়। এ ছাড়া দিনের বেলায় এগুলো সরিয়ে দিন। ভারি পর্দা এবং ঘরের কৃত্রিম আলোতে ঘুম আসে না, কিন্তু মানসিক ক্লান্তি সৃষ্টি হয়।
0 comments:
Post a Comment