যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল স্লিপ ফাউন্ডেশনের বিশেষজ্ঞরা সব বয়সী মানুষের
জন্য স্বাস্থ্যকর ঘুমের একটি তালিকা অনুসরণ করার পরামর্শ দিয়েছেন। তাঁদের
মতে, ওই তালিকা অনুযায়ী শিশু-কিশোরদের ঘুমের বর্তমান অভ্যাস পাল্টে
নেওয়া যেতে পারে। তবে তরুণ ও তুলনামূলক বেশি বয়সী বৃদ্ধদের জন্য ঘুমের
নির্দিষ্ট সময় মেনে চলাটা তুলনামূলক কম জরুরি। আর কিছু মানুষ সহজাত কারণেই
অন্যদের চেয়ে কম বা বেশি ঘুমিয়ে অভ্যস্ত। যেমন, কেউ রাতে ছয় ঘণ্টা
ঘুমিয়েও পরদিন স্বাভাবিক কাজকর্ম করতে পারেন। আবার কেউ ১০ ঘণ্টা পর্যন্ত
ঘুমাতে সচ্ছন্দ বোধ করেন। খুব কম ঘুমালে নানা ধরনের স্বাস্থ্যসমস্যা দেখা
দিতে পারে। এসবের মধ্যে রয়েছে স্থূলতা, উচ্চ রক্তচাপ, কর্মক্ষমতা ও
সৃজনশীলতা হ্রাস ইত্যাদি। অতিরিক্ত ঘুমালে আবার হৃদ্রোগ ও অকালমৃত্যুর
ঝুঁকি বাড়ে।
তালিকাটি প্রণয়নের জন্য ওই বিশেষজ্ঞরা ঘুমের ওপর পরিচালিত অন্তত ৩০০টি গবেষণা প্রতিবেদন পর্যালোচনা করেন। ২০০৪ থেকে ২০১৪ সালের মধ্যে এসব প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। ন্যাশনাল স্লিপ ফাউন্ডেশন একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান। এটি ঘুমবিষয়ক গবেষণা ও শিক্ষা নিয়ে কাজ করে।
ঘুমানোর সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন সময় ঘড়ির ২৪ ঘণ্টার মাধ্যমে দেখানো হয়েছে
নবজাতক
০–৩ মাস
১৪–১৭ ঘণ্টা
ছোট্ট শিশু
৪–১১ মাস
১২–১৫ ঘণ্টা
হাঁটতে শেখার পর
১–২ বছর
১১–১৪ ঘণ্টা
স্কুলপূর্ব অবস্থা
৩–৫ বছর
১০–১৩ ঘণ্টা
স্কুলগামী শিশু
৬–১৩ বছর
৯–১১ ঘণ্টা
কৈশোর
১৪–১৭ বছর
৮–১০ ঘণ্টা
তরুণ
১৮–২৫ বছর
৭–৯ ঘণ্টা
প্রাপ্তবয়স্ক
২৬–৬৪ বছর
৭–৯ ঘণ্টা
বার্ধক্য
৬৫ বছর
৭–৮ ঘণ্টা
সূত্র: ন্যাশনাল স্লিপ ফাউন্ডেশন
তালিকাটি প্রণয়নের জন্য ওই বিশেষজ্ঞরা ঘুমের ওপর পরিচালিত অন্তত ৩০০টি গবেষণা প্রতিবেদন পর্যালোচনা করেন। ২০০৪ থেকে ২০১৪ সালের মধ্যে এসব প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। ন্যাশনাল স্লিপ ফাউন্ডেশন একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান। এটি ঘুমবিষয়ক গবেষণা ও শিক্ষা নিয়ে কাজ করে।
ঘুমানোর সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন সময় ঘড়ির ২৪ ঘণ্টার মাধ্যমে দেখানো হয়েছে
নবজাতক
০–৩ মাস
১৪–১৭ ঘণ্টা
ছোট্ট শিশু
৪–১১ মাস
১২–১৫ ঘণ্টা
হাঁটতে শেখার পর
১–২ বছর
১১–১৪ ঘণ্টা
স্কুলপূর্ব অবস্থা
৩–৫ বছর
১০–১৩ ঘণ্টা
স্কুলগামী শিশু
৬–১৩ বছর
৯–১১ ঘণ্টা
কৈশোর
১৪–১৭ বছর
৮–১০ ঘণ্টা
তরুণ
১৮–২৫ বছর
৭–৯ ঘণ্টা
প্রাপ্তবয়স্ক
২৬–৬৪ বছর
৭–৯ ঘণ্টা
বার্ধক্য
৬৫ বছর
৭–৮ ঘণ্টা
সূত্র: ন্যাশনাল স্লিপ ফাউন্ডেশন
0 comments:
Post a Comment