‘স্বাস্থ্যই সম্পদ’, ‘স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল’—বইয়ের সুবাদে এসব
চিরন্তন বাণী ছোটবেলা থেকেই আমাদের জানা। কিন্তু বাস্তব জীবনে স্বাস্থ্যের
ব্যাপারে আমাদের খুব অনীহা। অজ্ঞতা, ব্যস্ততা বা বদঅভ্যাসের কারণে নিজের
স্বাস্থ্যের যত্নটা কখনোই ঠিকমতো নেওয়া হয় না। এই সুযোগে শরীরে ভর করে নানা
রোগব্যাধি। ক্ষয় হয় জীবন, ক্ষয় অর্থকড়ির। রোগব্যাধি থেকে মুক্ত থাকতে
আমাদের জীবনযাপন প্রণালি ও অভ্যাস পরিবর্তনই যথেষ্ট। রোগব্যাধি এড়িয়ে
সুন্দর ও সুস্থ জীবনের জন্য কয়েকটি অভ্যাস অনুসরণ করা যেতে পারে।
স্বাস্থ্যকর নাশতা
দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আহার সকালের নাশতা। কারণ দীর্ঘ বিরতির পর সকালের নাশতায় উপবাস ভাঙে। এই খাবারের মধ্য দিয়ে দিন শুরু হয়। সকালে কোনো কারণে নাশতা না খেলে পরিপাক-সংক্রান্ত নানা সমস্যা হতে পারে। দিনভর ক্লান্তির অনুভূতি কাজ করতে পারে। তাই সজীব, পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যসম্মত নাশতা দিয়ে দিন শুরু করা উচিত।
পাতে রাখুন সবজি
তাজা শাকসবজি আঁশযুক্ত খাবারের একটি বড় উৎস। শরীরে প্রয়োজনীয় পুষ্টি ও খনিজ সরবরাহ করে সবজি। শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে দিতে সবজি সহায়তা করে। এতে চেহারায় প্রশান্তি ফুটে ওঠে, আসে লাবণ্য।
পানিতে বাঁচে প্রাণ
পানির অপর নাম জীবন। এ কারণে স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য বিশেষজ্ঞরা সব সময় প্রচুর পানি পান করার পরামর্শ দেন। সুস্থ, সবল ও রোগমুক্ত থাকতে দিনে কম করে হলেও ৮-১০ গ্লাস পানি পান করা উচিত। পানি আমাদের শরীরকে নির্মল রাখে। ত্বককে দেয় সজীবতা। অপর্যাপ্ত পানি পানে গুরুতর পানিশূন্যতা দেখা দিতে পারে।
ধূমপানে বিষপান
ধূমপানে শুধু ক্যানসারই হয় না, অন্য ভয়ংকর সব রোগের কারণও এই আসক্তি। তা ছাড়া ধূমপানে আশপাশের অধূমপায়ীরাও পরোক্ষভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বিড়ি-সিগারেটের উটকো দুর্গন্ধ স্নিগ্ধতা নষ্ট করে। তাই নিজের, আশপাশের মানুষের ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের সুস্থতার জন্য এই মুহূর্তে ধূমপান ত্যাগ করা উচিত।
ভাজাপোড়া ও চর্বিযুক্ত খাবারকে ‘না’
ভাজাপোড়া, ফার্স্ট ফুড ও চর্বিযুক্ত খাবার সুস্থতার শত্রু। এসব খাবারে রক্তে চর্বি ও শর্করা বাড়ে। উচ্চরক্তচাপ হয়। কিডনি ও পিত্তে পাথর হতে পারে। এ ছাড়া এই ধরনের খাবার স্থূলতার অন্যতম প্রধান কারণ। এগুলো না খেয়ে ভারসাম্যপূর্ণ, পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার গ্রহণ করা উচিত।
পর্যাপ্ত ঘুম
সুস্থ, সুন্দর ও ঝরঝরে থাকার জন্য আমাদের পর্যাপ্ত ঘুম দরকার। ঘুম হওয়া চাই নিবিড় ও নিরবচ্ছিন্ন। রাতে ভারী খাবার পরিহার করুন। খাওয়ার পরপরই ঘুমাতে যাবেন না। খাবার হজম হওয়ার জন্য একটু হাঁটাহাঁটি করুন। এরপর আরামদায়ক বিছানায় ঘুমাতে যান।
স্বাস্থ্যকর নাশতা
দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আহার সকালের নাশতা। কারণ দীর্ঘ বিরতির পর সকালের নাশতায় উপবাস ভাঙে। এই খাবারের মধ্য দিয়ে দিন শুরু হয়। সকালে কোনো কারণে নাশতা না খেলে পরিপাক-সংক্রান্ত নানা সমস্যা হতে পারে। দিনভর ক্লান্তির অনুভূতি কাজ করতে পারে। তাই সজীব, পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যসম্মত নাশতা দিয়ে দিন শুরু করা উচিত।
পাতে রাখুন সবজি
তাজা শাকসবজি আঁশযুক্ত খাবারের একটি বড় উৎস। শরীরে প্রয়োজনীয় পুষ্টি ও খনিজ সরবরাহ করে সবজি। শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে দিতে সবজি সহায়তা করে। এতে চেহারায় প্রশান্তি ফুটে ওঠে, আসে লাবণ্য।
পানিতে বাঁচে প্রাণ
পানির অপর নাম জীবন। এ কারণে স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য বিশেষজ্ঞরা সব সময় প্রচুর পানি পান করার পরামর্শ দেন। সুস্থ, সবল ও রোগমুক্ত থাকতে দিনে কম করে হলেও ৮-১০ গ্লাস পানি পান করা উচিত। পানি আমাদের শরীরকে নির্মল রাখে। ত্বককে দেয় সজীবতা। অপর্যাপ্ত পানি পানে গুরুতর পানিশূন্যতা দেখা দিতে পারে।
ধূমপানে বিষপান
ধূমপানে শুধু ক্যানসারই হয় না, অন্য ভয়ংকর সব রোগের কারণও এই আসক্তি। তা ছাড়া ধূমপানে আশপাশের অধূমপায়ীরাও পরোক্ষভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বিড়ি-সিগারেটের উটকো দুর্গন্ধ স্নিগ্ধতা নষ্ট করে। তাই নিজের, আশপাশের মানুষের ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের সুস্থতার জন্য এই মুহূর্তে ধূমপান ত্যাগ করা উচিত।
ভাজাপোড়া ও চর্বিযুক্ত খাবারকে ‘না’
ভাজাপোড়া, ফার্স্ট ফুড ও চর্বিযুক্ত খাবার সুস্থতার শত্রু। এসব খাবারে রক্তে চর্বি ও শর্করা বাড়ে। উচ্চরক্তচাপ হয়। কিডনি ও পিত্তে পাথর হতে পারে। এ ছাড়া এই ধরনের খাবার স্থূলতার অন্যতম প্রধান কারণ। এগুলো না খেয়ে ভারসাম্যপূর্ণ, পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার গ্রহণ করা উচিত।
পর্যাপ্ত ঘুম
সুস্থ, সুন্দর ও ঝরঝরে থাকার জন্য আমাদের পর্যাপ্ত ঘুম দরকার। ঘুম হওয়া চাই নিবিড় ও নিরবচ্ছিন্ন। রাতে ভারী খাবার পরিহার করুন। খাওয়ার পরপরই ঘুমাতে যাবেন না। খাবার হজম হওয়ার জন্য একটু হাঁটাহাঁটি করুন। এরপর আরামদায়ক বিছানায় ঘুমাতে যান।
0 comments:
Post a Comment