অনেক শিশুকেই অন্যদের তুলনায় অসহিষ্ণু বা খারাপ আচরণ করতে দেখা যায়। আপনার শিশুর যদি এমন সমস্যা দেখা দেয় তাহলে জেনে রাখুন এর কারণ আপনি।
অধিকাংশ ক্ষেত্রেই শিশুর খারাপ আচরণের কারণ হয় পিতামাতা। কারণ হিসেবে জানা যায়, বহু পিতামাতাই সন্তান জন্মদানের পর বিষণ্ণতায় আক্রান্ত হন। যার প্রভাব পড়ে শিশুর ওপর।
বিষণ্ণতা কোনো কারণে মা বা বাবা বিষণ্ণতায় আক্রান্ত হলে তার কিছু আচরণে তা প্রকাশ পায়। আর এ বিষয়টি সন্তানের ওপর প্রভাব পড়ে। এতে পিতামাতা সন্তানের সঙ্গে কম চক্ষু সংযোগ করে এবং কম হাসে। এতে সন্তানের সঙ্গে পিতামাতার দূরত্ব তৈরি হয় এবং সন্তান সামাজিক বিষয়গুলোতে দুর্বল হয়, যা তাদের বাজে আচরণের মাধ্যমে প্রকাশ পায়। অনেক পিতামাতাই সন্তান জন্মদানের পর বিভ্রান্ত, মুডি, উদ্বিগ্ন, বিষণ্ণ ও কান্নাকাটির প্রবণতা দেখা যায়। এ আচরণগুলো নেতিবাচক আচরণ এবং এর প্রভাব সন্তানের ওপর পড়ে। নানা কারণে কিছু মা তাদের সন্তানের সঙ্গে পর্যাপ্ত কথা বলেন না। তারা সন্তানের মনোভাব বুঝতে বা তার সঙ্গে যথাযথভাবে আচরণ করতে পারেন না। এতে সন্তানের মধ্যে বিভ্রান্তি ভাব সৃষ্টি হয়। এটি অনেক সময় শিশুর মাত্রাতিরিক্ত দূরে তাকানো বা নিজের আঙুল চোষার অতিরিক্ত প্রবণতার মাধ্যমে বোঝা যায়। সমস্যা বোঝার উপায় শিশু পালনকারী মা-বাবাকে কয়েকটি প্রশ্নের মাধ্যমে এটি বোঝা সম্ভব। এ প্রশ্নগুলোর উত্তর যদি নেতিবাচক হয় তাহলে সমস্যা রয়েছে বলে ধরতে হবে।
যেমন- ১. আপনার পিতা-মাতা হওয়ার অনুভূতি কেমন?
২. আপনি কি সন্তান পালন উপভোগ করছেন?
৩. আপনার সন্তান পালন সহজ নাকি কঠিন?
৪. পরিবারের বিষয়গুলো কেমন চলছে?
৫. আপনি কি পর্যাপ্ত বিশ্রাম পান?
৬. আপনার খাওয়ার রুচি কেমন?
৭. আপনার মন কি ভালো নাকি খারাপ থাকে?
৮. সন্তান হওয়ার আগের কাজগুলো করতেই কি আপনার ভালো লাগে? সমস্যার সমাধান সন্তানকে নিয়মিত বুকের দুধ খাওয়াতে হবে (এতে মায়ের মানসিক পরিস্থিতির উন্নতি হবে)। অন্য কোনো কারণে বিষণ্ণতা তৈরি হলে তা দূর করতে হবে। সন্তান লালন-পালনকে আনন্দের সঙ্গে করতে হবে। সন্তানের সঙ্গে যোগাযোগের বিষয়টিতে গুরুত্ব দিতে হবে। সব সময় সন্তানের সঙ্গে ইতিবাচক আচরণ করতে হবে এবং হতাশা ও নেতিবাচকতা বাদ দিতে হবে।
বিষণ্ণতা কোনো কারণে মা বা বাবা বিষণ্ণতায় আক্রান্ত হলে তার কিছু আচরণে তা প্রকাশ পায়। আর এ বিষয়টি সন্তানের ওপর প্রভাব পড়ে। এতে পিতামাতা সন্তানের সঙ্গে কম চক্ষু সংযোগ করে এবং কম হাসে। এতে সন্তানের সঙ্গে পিতামাতার দূরত্ব তৈরি হয় এবং সন্তান সামাজিক বিষয়গুলোতে দুর্বল হয়, যা তাদের বাজে আচরণের মাধ্যমে প্রকাশ পায়। অনেক পিতামাতাই সন্তান জন্মদানের পর বিভ্রান্ত, মুডি, উদ্বিগ্ন, বিষণ্ণ ও কান্নাকাটির প্রবণতা দেখা যায়। এ আচরণগুলো নেতিবাচক আচরণ এবং এর প্রভাব সন্তানের ওপর পড়ে। নানা কারণে কিছু মা তাদের সন্তানের সঙ্গে পর্যাপ্ত কথা বলেন না। তারা সন্তানের মনোভাব বুঝতে বা তার সঙ্গে যথাযথভাবে আচরণ করতে পারেন না। এতে সন্তানের মধ্যে বিভ্রান্তি ভাব সৃষ্টি হয়। এটি অনেক সময় শিশুর মাত্রাতিরিক্ত দূরে তাকানো বা নিজের আঙুল চোষার অতিরিক্ত প্রবণতার মাধ্যমে বোঝা যায়। সমস্যা বোঝার উপায় শিশু পালনকারী মা-বাবাকে কয়েকটি প্রশ্নের মাধ্যমে এটি বোঝা সম্ভব। এ প্রশ্নগুলোর উত্তর যদি নেতিবাচক হয় তাহলে সমস্যা রয়েছে বলে ধরতে হবে।
যেমন- ১. আপনার পিতা-মাতা হওয়ার অনুভূতি কেমন?
২. আপনি কি সন্তান পালন উপভোগ করছেন?
৩. আপনার সন্তান পালন সহজ নাকি কঠিন?
৪. পরিবারের বিষয়গুলো কেমন চলছে?
৫. আপনি কি পর্যাপ্ত বিশ্রাম পান?
৬. আপনার খাওয়ার রুচি কেমন?
৭. আপনার মন কি ভালো নাকি খারাপ থাকে?
৮. সন্তান হওয়ার আগের কাজগুলো করতেই কি আপনার ভালো লাগে? সমস্যার সমাধান সন্তানকে নিয়মিত বুকের দুধ খাওয়াতে হবে (এতে মায়ের মানসিক পরিস্থিতির উন্নতি হবে)। অন্য কোনো কারণে বিষণ্ণতা তৈরি হলে তা দূর করতে হবে। সন্তান লালন-পালনকে আনন্দের সঙ্গে করতে হবে। সন্তানের সঙ্গে যোগাযোগের বিষয়টিতে গুরুত্ব দিতে হবে। সব সময় সন্তানের সঙ্গে ইতিবাচক আচরণ করতে হবে এবং হতাশা ও নেতিবাচকতা বাদ দিতে হবে।
0 comments:
Post a Comment