ঈদের দিনের খাবার পোলাও, মাংস, মিষ্টি সবকিছুই উপাদেয়। আর এ জন্য খাবার
একটু বেশিই খাওয়া হয়ে যায়। কিন্তু সেটা কী ঠিক? বিশেষত যাদের বয়স ৪০
পেরিয়েছে, তাদের একটু হিসেব করে খাওয়া উচিত। মনে রাখা উচিত পরিমিত খাবার
গ্রহণই স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। অতিরিক্ত খাবার গ্রহণ অনেক সময় নানা
সমস্যা সৃষ্টি করে।
এ ছাড়াও খাবার গ্রহণে আরও কিছু সতর্কতা জরুরি। সবমিলিয়ে কিছু টিপস মেনে চললে অনেক সমস্যাই এড়ানো সম্ভব।
১. ঈদের দিন অতিরিক্ত তেল-মসলা, চর্বিজাতীয় খাবার, পোলাও, বিরিয়ানি কম খাবেন।
২. শসা, টমেটো, লেবু, গাজরের সালাদ ও আঁশযুক্ত সবজি প্রতি বেলার খাবারের সঙ্গে যেন থাকে সে ব্যাপারে লক্ষ রাখুন। সালাদ ও আঁশযুক্ত সবজি খাবারের চর্বি শরীরে শোষিত হতে বাধা দেয়। গবেষকদের মতে, প্রতিদিন ১০ গ্রাম আঁশযুক্ত খাবার কোলেস্টেরলের পরিমাণ ১০ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে পারে। ফলে এর ক্ষতিকর প্রভাব যেমন কমে, তেমনি কোষ্ঠকাঠিন্য এবং পেটের গোলমাল প্রতিরোধেও তা কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে।
৩. খাবার গ্রহণের পর দই খাওয়া উপকারী।
৪. খাবারের ফাঁকে ফাঁকে প্রচুর পানি পান করুন। ফলের জুস পান করতে পারেন। তবে কোলাজাতীয় সফট ড্রিংকস বর্জন করুন।
৫. অতিভোজন এড়িয়ে চলুন। অতিভোজনের ফলে পাকস্থলীর এনজাইম ঠিকমতো কাজ করতে ব্যর্থ হলে পেট ব্যথা, পেট ফাঁপা, ডায়রিয়া, বমিসহ নানা সমস্যা দেখা দেয়। একবারে বেশি না খেয়ে পর্যাপ্ত বিরতি দিয়ে অল্প অল্প করে খাবার খেতে পারেন।
৬. খাওয়ার সময় গল্প কম করুন এবং খাবার ভালো করে চিবিয়ে খান। কেননা ঈদের দিন সবাই মিলে গল্প করতে করতে খাওয়ার সময় পাকস্থলীতে অতিরিক্ত বাতাস ঢুকে বারবার ঢেঁকুর তোলার সমস্যা তৈরি করতে পারে।
৭. যাদের হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিস আছে, ঈদের দিন তাদের খাবারে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। প্রচুর পরিমাণে স্যাচুরেটেড ফ্যাট বা সম্পৃক্ত চর্বি থাকার কারণে লাল মাংস অর্থাৎ গরু বা ছাগলের মাংস অতিরিক্ত খেলে হৃদরোগের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তিদের সমস্যা হতে পারে।
৮. যাদের পেপটিক আলসার আছে তাদের তৈলাক্ত ও ঝাল মসলাযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলতে হবে।
৯. যারা নিয়মিত ওষুধ সেবন করে, উৎসব-আনন্দে তাদের ওষুধ সেবন যেন বাদ না পড়ে সে ব্যাপারে সতর্ক থাকুন।
সবশেষে ফার্স্ট এইড হিসেবে রেনিটিডিন, অমিপ্রাজল, ওরস্যালাইন, টেট্রাসাইক্লিন ইত্যাদি হাতের কাছে রাখতে ভুলবেন না যেন। সব ধরনের স্বাস্থ্য সমস্যা এড়িয়ে ঈদ হয়ে উঠুক সবার জন্য আনন্দময়।
এ ছাড়াও খাবার গ্রহণে আরও কিছু সতর্কতা জরুরি। সবমিলিয়ে কিছু টিপস মেনে চললে অনেক সমস্যাই এড়ানো সম্ভব।
১. ঈদের দিন অতিরিক্ত তেল-মসলা, চর্বিজাতীয় খাবার, পোলাও, বিরিয়ানি কম খাবেন।
২. শসা, টমেটো, লেবু, গাজরের সালাদ ও আঁশযুক্ত সবজি প্রতি বেলার খাবারের সঙ্গে যেন থাকে সে ব্যাপারে লক্ষ রাখুন। সালাদ ও আঁশযুক্ত সবজি খাবারের চর্বি শরীরে শোষিত হতে বাধা দেয়। গবেষকদের মতে, প্রতিদিন ১০ গ্রাম আঁশযুক্ত খাবার কোলেস্টেরলের পরিমাণ ১০ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে পারে। ফলে এর ক্ষতিকর প্রভাব যেমন কমে, তেমনি কোষ্ঠকাঠিন্য এবং পেটের গোলমাল প্রতিরোধেও তা কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে।
৩. খাবার গ্রহণের পর দই খাওয়া উপকারী।
৪. খাবারের ফাঁকে ফাঁকে প্রচুর পানি পান করুন। ফলের জুস পান করতে পারেন। তবে কোলাজাতীয় সফট ড্রিংকস বর্জন করুন।
৫. অতিভোজন এড়িয়ে চলুন। অতিভোজনের ফলে পাকস্থলীর এনজাইম ঠিকমতো কাজ করতে ব্যর্থ হলে পেট ব্যথা, পেট ফাঁপা, ডায়রিয়া, বমিসহ নানা সমস্যা দেখা দেয়। একবারে বেশি না খেয়ে পর্যাপ্ত বিরতি দিয়ে অল্প অল্প করে খাবার খেতে পারেন।
৬. খাওয়ার সময় গল্প কম করুন এবং খাবার ভালো করে চিবিয়ে খান। কেননা ঈদের দিন সবাই মিলে গল্প করতে করতে খাওয়ার সময় পাকস্থলীতে অতিরিক্ত বাতাস ঢুকে বারবার ঢেঁকুর তোলার সমস্যা তৈরি করতে পারে।
৭. যাদের হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিস আছে, ঈদের দিন তাদের খাবারে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। প্রচুর পরিমাণে স্যাচুরেটেড ফ্যাট বা সম্পৃক্ত চর্বি থাকার কারণে লাল মাংস অর্থাৎ গরু বা ছাগলের মাংস অতিরিক্ত খেলে হৃদরোগের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তিদের সমস্যা হতে পারে।
৮. যাদের পেপটিক আলসার আছে তাদের তৈলাক্ত ও ঝাল মসলাযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলতে হবে।
৯. যারা নিয়মিত ওষুধ সেবন করে, উৎসব-আনন্দে তাদের ওষুধ সেবন যেন বাদ না পড়ে সে ব্যাপারে সতর্ক থাকুন।
সবশেষে ফার্স্ট এইড হিসেবে রেনিটিডিন, অমিপ্রাজল, ওরস্যালাইন, টেট্রাসাইক্লিন ইত্যাদি হাতের কাছে রাখতে ভুলবেন না যেন। সব ধরনের স্বাস্থ্য সমস্যা এড়িয়ে ঈদ হয়ে উঠুক সবার জন্য আনন্দময়।
0 comments:
Post a Comment