মিষ্টি কুমড়া সহজলভ্য ও মজাদার একটি সবজি। সারাবছরই কাঁচা-পাকা ও দেখতে
সুন্দর সবজিটি পাওয়া যায়। স্বাদের কারণে অনেকেই মিষ্টি কুমড়া পছন্দ করেন।
নাম ও স্বাদের মতো এর পুষ্টিগুণও দারুণ। এতে প্রচুর পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন রয়েছে। এটি ভিটামিন এ-তে রূপান্তরিত হয়, যা চোখের জন্য খুবই উপকারী। রয়েছে দরকারি ফাইবার। আরও পাবেন পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ভিটামিন সি ও অন্যান্য পুষ্টিগুণ।
পুষ্টিবিদরা বলেন, রান্না করা মিষ্টি কুমড়ায় অধিক পরিমাণ ক্যারোটিনয়েড ও ভিটামিন পাওয়া যায়। কারণ রান্না করলে এর জলীয় অংশ চলে যায়।
সাধারণত মিষ্টি কুমড়া ভেজে খাওয়া হয়। অনেকে সঙ্গে ছোট চিংড়ি দিয়ে দেন। আবার ডাল দিয়ে রান্না করার চলও রয়েছে। কেটে কনডেন্স মিল্ক মিশিয়ে পুরি তৈরি করে খাওয়া যায়। এতে পুষ্টিগুণ একটুও কমে না। সিদ্ধ করে পিষে ঝাল মসলা দিয়ে সাধারণত খাওয়া হয়।
এটি শিশুদের জন্য ভাল। এ ছাড়া বেটা ক্যারোটিনের এন্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে। আর এতে রয়েছে এন্টিএজিং গুণ। মিষ্টি কুমড়ায় ক্যালরির পরিমাণ একদম কম। তাই বেশি খেলেও চিন্তার কিছু নেই।
নাম ও স্বাদের মতো এর পুষ্টিগুণও দারুণ। এতে প্রচুর পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন রয়েছে। এটি ভিটামিন এ-তে রূপান্তরিত হয়, যা চোখের জন্য খুবই উপকারী। রয়েছে দরকারি ফাইবার। আরও পাবেন পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ভিটামিন সি ও অন্যান্য পুষ্টিগুণ।
পুষ্টিবিদরা বলেন, রান্না করা মিষ্টি কুমড়ায় অধিক পরিমাণ ক্যারোটিনয়েড ও ভিটামিন পাওয়া যায়। কারণ রান্না করলে এর জলীয় অংশ চলে যায়।
সাধারণত মিষ্টি কুমড়া ভেজে খাওয়া হয়। অনেকে সঙ্গে ছোট চিংড়ি দিয়ে দেন। আবার ডাল দিয়ে রান্না করার চলও রয়েছে। কেটে কনডেন্স মিল্ক মিশিয়ে পুরি তৈরি করে খাওয়া যায়। এতে পুষ্টিগুণ একটুও কমে না। সিদ্ধ করে পিষে ঝাল মসলা দিয়ে সাধারণত খাওয়া হয়।
এটি শিশুদের জন্য ভাল। এ ছাড়া বেটা ক্যারোটিনের এন্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে। আর এতে রয়েছে এন্টিএজিং গুণ। মিষ্টি কুমড়ায় ক্যালরির পরিমাণ একদম কম। তাই বেশি খেলেও চিন্তার কিছু নেই।
0 comments:
Post a Comment