ঠিক যে কারণে মানুষ ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়- অনেকেরই ধারণা, ক্যান্সার হওয়ার পেছনে দুর্ভাগ্যের হাত রয়েছে। অনকোলজিস্টরা
বলছেন, শুধুমাত্র দূষণ এবং অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন ক্যান্সারের জন্যে দায়ী।
আমরা যা খাই, যে পরিবেশে থাকি এবং জীবনযাপনে যা করি- তাই ক্যান্সার রয়ে আনে। ভারতে এক হিসেবে বলা হয়, ক্যান্সারে আক্রান্তদের ৪০-৫০ শতাংশের ধূমপানের অভ্যাস ছিল।
তামাক ও তামাক জাতীয় পণ্যের কারণে মুখ, গ্যাস্ট্রোইনটেস্টিনাল এবং মূত্রথলিতে ক্যান্সার হয়। এসব তথ্য দেন টাটা মেমোরিয়াল হসপিটাল এর অনকোলজিস্ট এস ডি বানাভালি।
একই হাসপাতালের ড. রাজেন্দ্র বাড়ৈ বলেন, তবে ভারতের তুলনায় পশ্চিমের উন্নত দেশে ক্যান্সারের প্রকোপ অনেক বেশি। ভারতে প্রতি ১ লাখ মানুষের মধ্যে ৯০ জন ক্যান্সারে আক্রান্ত হন। অন্যদিকে, পশ
আমরা যা খাই, যে পরিবেশে থাকি এবং জীবনযাপনে যা করি- তাই ক্যান্সার রয়ে আনে। ভারতে এক হিসেবে বলা হয়, ক্যান্সারে আক্রান্তদের ৪০-৫০ শতাংশের ধূমপানের অভ্যাস ছিল।
তামাক ও তামাক জাতীয় পণ্যের কারণে মুখ, গ্যাস্ট্রোইনটেস
একই হাসপাতালের ড. রাজেন্দ্র বাড়ৈ বলেন, তবে ভারতের তুলনায় পশ্চিমের উন্নত দেশে ক্যান্সারের প্রকোপ অনেক বেশি। ভারতে প্রতি ১ লাখ মানুষের মধ্যে ৯০ জন ক্যান্সারে আক্রান্ত হন। অন্যদিকে, পশ
চিমা বিশ্বে এ সংখ্যা ৩৫০ জন।
ক্যান্সার সার্জন চতুর্বেদি জানান, দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে ক্যান্সারের প্রধান কারণ ধূমপান। এ ছাড়া ভেজাল খাবার বেশ বড় ভূমিকা রাখে। এ ছাড়া বংশগত কারণে ৫ শতাংশ ক্যান্সারে আক্রান্ত হতে পারেন।
ইউনিভার্সিটি অব অক্সফোর্ডের গবেষণায় বলা হয়, ভারতীয় উপমহাদেশের খাবারে প্রচুর ফাইবার থাকে। তাই এ অঞ্চলে কোলন ক্যান্সারের ঘটনা কম।
ড. বাড়ৈ বলেন, যারা ধূমপান করেন বা অ্যালকোহলে আসক্ত, তাদের ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। আবার যাদের এসব গ্রহণের অভ্যাস নেই তাদের ক্যান্সার হলে একে দুর্ভাগ্য বলে আখ্যায়িত করা হয়।
তবে আরেক বিশেষজ্ঞ ড. জগন্নাথ বলেন, যাদের জীবনযাপন স্বাস্থ্যকর, তাদের বংশগত কারণে বা অদ্ভুত জেনেটিক মিউটেশনের কারণে এই দুর্ভাগ্যের শিকার হতে পারেন।
ক্যান্সার সার্জন চতুর্বেদি জানান, দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে ক্যান্সারের প্রধান কারণ ধূমপান। এ ছাড়া ভেজাল খাবার বেশ বড় ভূমিকা রাখে। এ ছাড়া বংশগত কারণে ৫ শতাংশ ক্যান্সারে আক্রান্ত হতে পারেন।
ইউনিভার্সিটি অব অক্সফোর্ডের গবেষণায় বলা হয়, ভারতীয় উপমহাদেশের খাবারে প্রচুর ফাইবার থাকে। তাই এ অঞ্চলে কোলন ক্যান্সারের ঘটনা কম।
ড. বাড়ৈ বলেন, যারা ধূমপান করেন বা অ্যালকোহলে আসক্ত, তাদের ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। আবার যাদের এসব গ্রহণের অভ্যাস নেই তাদের ক্যান্সার হলে একে দুর্ভাগ্য বলে আখ্যায়িত করা হয়।
তবে আরেক বিশেষজ্ঞ ড. জগন্নাথ বলেন, যাদের জীবনযাপন স্বাস্থ্যকর, তাদের বংশগত কারণে বা অদ্ভুত জেনেটিক মিউটেশনের কারণে এই দুর্ভাগ্যের শিকার হতে পারেন।
0 comments:
Post a Comment