বাইরে বেরোলে প্রায়ই শুনতে হয়, আপনি বেশ মোটা হয়ে গেছেন। কে না চায়
মেদহীন সুস্থ শরীর। মোটা হয়ে গেছেন, মোটা মোটা লাগছে—এমন কথা শুনতে শুনতে
একদিন তাই ঠিক করেন ওজন কমিয়ে ফেলবেন। এই ভাবনায় কমিয়ে দিলেন খাওয়াদাওয়া।
কিন্তু বেশি দিন এভাবে কম কম খেয়ে থাকা সম্ভব হয় না। শরীর দুর্বল হলো। শেষ
পর্যন্ত কম খেয়ে ডায়েট করা বাদ দিতে হলো।
ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের মেডিসিন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. হারুন-অর-রশিদ বলেন, শরীরের চাহিদার অতিরিক্ত খাওয়া, বিশেষ করে চর্বি, ক্যালসিয়াম ও ক্যালরিযুক্ত খাবার খেলে ওজন বাড়ে। শারীরিক পরিশ্রম কম হলে শরীরে চর্বি জমে এবং ধীরে ধীরে ওজন বাড়তে থাকে।
চর্বিজাতীয় খাবার, যেমন: মাখন, তেল—এগুলো থেকে দূরে থাকা ভালো হলেও এর যে প্রয়োজন নেই, তা ঠিক নয়। শরীরের জন্য এগুলোও অপরিহার্য। কিন্তু তা নির্দিষ্ট পরিমাণে খেতে হবে। এর বেশি হলেই ওজন বেড়ে যায়। এ জন্য অনেক সময়ে দেখা যায়, ওজন কমাতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন অনেকে।
কতটুকু খেতে পারবেন, সেই পরিমাণ ভালোভাবে জানতে হবে। তারপর একটা ডায়েট চার্ট অনুসরণ করা। তাহলেই কেবল সফলভাবে ওজন কমানো সম্ভব।
ওজন কমানোর জন্য ডায়েট করতে গিয়ে কিছুদিন পর ছেড়ে দেন অনেকে। এ বিষয়ে বারডেম জেনারেল হাসপাতালের প্রধান পুষ্টিবিদ আখতারুন নাহার আলো বলেন, ডায়েট সম্পর্কে সচেতন না হয়ে, মানসিক প্রস্তুতি না নিয়ে হুট করেই খাওয়াদাওয়া কমিয়ে দেন কেউ কেউ। এ কার
ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের মেডিসিন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. হারুন-অর-রশিদ বলেন, শরীরের চাহিদার অতিরিক্ত খাওয়া, বিশেষ করে চর্বি, ক্যালসিয়াম ও ক্যালরিযুক্ত খাবার খেলে ওজন বাড়ে। শারীরিক পরিশ্রম কম হলে শরীরে চর্বি জমে এবং ধীরে ধীরে ওজন বাড়তে থাকে।
চর্বিজাতীয় খাবার, যেমন: মাখন, তেল—এগুলো থেকে দূরে থাকা ভালো হলেও এর যে প্রয়োজন নেই, তা ঠিক নয়। শরীরের জন্য এগুলোও অপরিহার্য। কিন্তু তা নির্দিষ্ট পরিমাণে খেতে হবে। এর বেশি হলেই ওজন বেড়ে যায়। এ জন্য অনেক সময়ে দেখা যায়, ওজন কমাতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন অনেকে।
কতটুকু খেতে পারবেন, সেই পরিমাণ ভালোভাবে জানতে হবে। তারপর একটা ডায়েট চার্ট অনুসরণ করা। তাহলেই কেবল সফলভাবে ওজন কমানো সম্ভব।
ওজন কমানোর জন্য ডায়েট করতে গিয়ে কিছুদিন পর ছেড়ে দেন অনেকে। এ বিষয়ে বারডেম জেনারেল হাসপাতালের প্রধান পুষ্টিবিদ আখতারুন নাহার আলো বলেন, ডায়েট সম্পর্কে সচেতন না হয়ে, মানসিক প্রস্তুতি না নিয়ে হুট করেই খাওয়াদাওয়া কমিয়ে দেন কেউ কেউ। এ কার
ে কিছুদিন পরে দেখা যায় অসুস্থ হয়ে পড়ছেন।
সারাক্ষণ মাথা ব্যথা করছে, শরীর খুব দুর্বল লাগছে, চুল পড়ে যাচ্ছে, নখ ভেঙে
যাচ্ছে, ত্বকের স্বাভাবিক সজীবতা হারিয়ে খসখসে ভাব চলে আসে। কেমন
মানসিকভাবেও অনেকে ভেঙে পড়েন। এতে অনেকে হাল ছেড়ে দিয়ে ডায়েট করা বাদ দেন।
আবার অনেকে যখন-তখন, এটা-সেটা না খেয়েও থাকতে পারেন না বলেই ছেড়ে দেন।
আখতারুন নাহার মনে করেন, এগুলো কোনো কাজের কথা নয়। বুদ্ধিমানের কাজ হলো
প্রথমে নিজেকে মানসিকভাবে প্রস্তুত করে বাড়তি ওজন কমানোর ব্যাপারে
সিদ্ধান্ত নেওয়া।
শুরুতে প্রতিদিনের খাবার থেকে একটু একটু করে খাবার কমাতে হবে। এটা এমনভাবে করতে হবে যেন শরীর জানতে না পারে যে তাকে কম খাবার দেওয়া হচ্ছে। এতে শরীরের জন্য মানিয়ে নেওয়া সহজ হয়। শরীরও দ্রুত অভ্যস্ত হতে থাকে। বাড়তি মেদও কমতে থাকে। যেমন একজন ব্যক্তি প্রতিদিন তিনটি রুটি খেতেন। ওজন কমানোর জন্য শুরুতে আড়াইটে রুটি খাবেন অথবা যে পরিমাণ ভাত তিনি খেতেন, প্রতিদিন এক-দুমুঠো করে সরিয়ে রেখে বাকিটা খেয়ে নেবেন। এতে শরীর ও মন দুটোই অভ্যস্ত হয়ে ওঠে। শরীর কষ্ট পাবে না আর ওজনও কমতে থাকবে। এই রকম ধারাবাহিকতা বজায় রাখলে ডায়েটিং ছেড়ে দেওয়ার প্রয়োজন হবে না।
চর্বিজাতীয় খাবার, যেমন: মাখন, তেল—এগুলো
থেকে দূরে থাকা ভালো হলেও এর যে প্রয়োজন নেই, তা ঠিক নয়। শরীরের জন্য
এগুলোও অপরিহার্য। কিন্তু তা নির্দিষ্ট পরিমাণে খেতে হবে।
শুরুতে প্রতিদিনের খাবার থেকে একটু একটু করে খাবার কমাতে হবে। এটা এমনভাবে করতে হবে যেন শরীর জানতে না পারে যে তাকে কম খাবার দেওয়া হচ্ছে। এতে শরীরের জন্য মানিয়ে নেওয়া সহজ হয়। শরীরও দ্রুত অভ্যস্ত হতে থাকে। বাড়তি মেদও কমতে থাকে। যেমন একজন ব্যক্তি প্রতিদিন তিনটি রুটি খেতেন। ওজন কমানোর জন্য শুরুতে আড়াইটে রুটি খাবেন অথবা যে পরিমাণ ভাত তিনি খেতেন, প্রতিদিন এক-দুমুঠো করে সরিয়ে রেখে বাকিটা খেয়ে নেবেন। এতে শরীর ও মন দুটোই অভ্যস্ত হয়ে ওঠে। শরীর কষ্ট পাবে না আর ওজনও কমতে থাকবে। এই রকম ধারাবাহিকতা বজায় রাখলে ডায়েটিং ছেড়ে দেওয়ার প্রয়োজন হবে না।
0 comments:
Post a Comment