বিয়ের আগে নিমন্ত্রন, বন্ধুদের সাথে ঘোরাফেরা ইত্যাদি নানা কারনে প্রচুর
খাওয়া দাওয়া হয়। প্রত্যেকের শারীরিক গঠন অনুযায়ী ডায়েট চার্ট ও ফিটনেস
প্ল্যান মানা উচিত। আপনি যদি খুব রোগা হন বা অতিরিক্ত ওজনের সমস্যা থাকে তা
হলে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ মেনে খাওয়াদাওয়া ও ব্যায়াম করুন। কীভাবে ডায়েট ও
ফিটনেস প্ল্যান করলে ফিট থাকতে পারবেন জেনে নিন।
প্রাথমিক ভাবে প্রস্তুতি:
১। বিয়ের একমাস আগে থাকেই নিজের ওজন নিয়ন্ত্রনে রাখার চেষ্টা করুন। একমাসে মাঝেমধ্যে একদিন বেশি খেয়ে ফেললে চিন্তার কোন কারন নেই। ভাত ও রুটির পরিমান একটু কমিয়ে দিন সালাদ বেশি করে খান। ব্যায়াম করার সময় একটু বাড়িয়ে দিন।
২। বাইরে খাওয়া দাওয়া করলে সাথে সালাদ খাওয়ার চেষ্টা করুন। ডুবো তেলে ভাজা খাবার থেকে বিরত থাকুন।
৩। সারাদিন বাইরে থাকতে হলে ড্রাই ফ্রুটস সাথে নিয়ে নিন। হেলদি স্ন্যাকস হিসেবে ভালো হবে। জাঙ্ক ফুড খাওয়ার প্রবণতা কমে যাবে। বাইরের কোন খাবার খেলে প্রচুর পরিমানে পানি পান করুন। সারাদিনে খুব বেশি চা বা কফি না খাওয়াই ভালো।
৪। নানা রকমের সবজির তরকারি রাখুন খাদ্য তালিকায়। আলুর সাথে অন্যান্য সবজিও যেন যথেষ্ট পরিমানে থাকে সেদিকে নজর রাখুন। দুপুর ও রাতের খাবারে বেশি করে সবজি রাখুন।
৫। একই ধরনের ফল খেতে বিরক্ত লাগতে পারে। তাই সব রকমের ফল খেতে পারেন।
৬। প্রতি খাবারের সাথে সালাদ খাওয়ার চেষ্টা করুন। ফিট তো থাকবেনই, সাথে ত্বক, চুল ও নখও ভালো থাকবে।
৭। ভাত বা রুটি যেকোন একটি বেছে নিন। ভাত ও রুটি একসাথে খাবেন না। প্রোটিন জাতীয় খাবারের ক্ষেত্রেও একই নিয়ম প্রযোজ্য।
৮। রাতে অন্তত ৮ ঘণ্টা ঘুমানোর চেষ্টা করুন।
৯। সপ্তাহে তিন দিন যোগব্যায়াম করুন ও ৬ দিন ৩০-৪০ মিনিট করে ফ্রি হ্যান্ড এক্সারসাইজ করুন।
১০। শরীরের পাশাপাশি ত্বকের যত্ন নিতেও ভুলে যাবেন না। মাসে একবার প্রফেশনাল ফেসিয়াল করিয়ে নিলে আপনার ত্বকের জন্য ভালো হবে।
সূত্র: প্রিয় লাইফ
লেখাটি পছন্দ হইলে শেয়ার করতে ভুলবেন না।
নিয়মিত সুন্দর সুন্দর টিপস পেতে আমাদের ফেসবুক পেজ এ অ্যাক্টিভ থাকুন।
প্রাথমিক ভাবে প্রস্তুতি:
১। বিয়ের একমাস আগে থাকেই নিজের ওজন নিয়ন্ত্রনে রাখার চেষ্টা করুন। একমাসে মাঝেমধ্যে একদিন বেশি খেয়ে ফেললে চিন্তার কোন কারন নেই। ভাত ও রুটির পরিমান একটু কমিয়ে দিন সালাদ বেশি করে খান। ব্যায়াম করার সময় একটু বাড়িয়ে দিন।
২। বাইরে খাওয়া দাওয়া করলে সাথে সালাদ খাওয়ার চেষ্টা করুন। ডুবো তেলে ভাজা খাবার থেকে বিরত থাকুন।
৩। সারাদিন বাইরে থাকতে হলে ড্রাই ফ্রুটস সাথে নিয়ে নিন। হেলদি স্ন্যাকস হিসেবে ভালো হবে। জাঙ্ক ফুড খাওয়ার প্রবণতা কমে যাবে। বাইরের কোন খাবার খেলে প্রচুর পরিমানে পানি পান করুন। সারাদিনে খুব বেশি চা বা কফি না খাওয়াই ভালো।
৪। নানা রকমের সবজির তরকারি রাখুন খাদ্য তালিকায়। আলুর সাথে অন্যান্য সবজিও যেন যথেষ্ট পরিমানে থাকে সেদিকে নজর রাখুন। দুপুর ও রাতের খাবারে বেশি করে সবজি রাখুন।
৫। একই ধরনের ফল খেতে বিরক্ত লাগতে পারে। তাই সব রকমের ফল খেতে পারেন।
৬। প্রতি খাবারের সাথে সালাদ খাওয়ার চেষ্টা করুন। ফিট তো থাকবেনই, সাথে ত্বক, চুল ও নখও ভালো থাকবে।
৭। ভাত বা রুটি যেকোন একটি বেছে নিন। ভাত ও রুটি একসাথে খাবেন না। প্রোটিন জাতীয় খাবারের ক্ষেত্রেও একই নিয়ম প্রযোজ্য।
৮। রাতে অন্তত ৮ ঘণ্টা ঘুমানোর চেষ্টা করুন।
৯। সপ্তাহে তিন দিন যোগব্যায়াম করুন ও ৬ দিন ৩০-৪০ মিনিট করে ফ্রি হ্যান্ড এক্সারসাইজ করুন।
১০। শরীরের পাশাপাশি ত্বকের যত্ন নিতেও ভুলে যাবেন না। মাসে একবার প্রফেশনাল ফেসিয়াল করিয়ে নিলে আপনার ত্বকের জন্য ভালো হবে।
সূত্র: প্রিয় লাইফ
লেখাটি পছন্দ হইলে শেয়ার করতে ভুলবেন না।
নিয়মিত সুন্দর সুন্দর টিপস পেতে আমাদের ফেসবুক পেজ এ অ্যাক্টিভ থাকুন।
0 comments:
Post a Comment