ওজন কমাতে মরিয়া হয়ে ওঠা অনেকেই সারা দিন না খেয়ে কিংবা আধপেটা খেয়ে পড়ে
থাকেন। শরীরে আলস্য এসে ভর করে এমনিতেই। কাজের গতি নেমে যায় অর্ধেকে।
শারীরিক সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য ওজন কমানোর এই চেষ্টায় নিজের অজান্তে ত্বক ও
চুলের মারাত্মক ক্ষতি হয়ে যায়। তাই এবার ফল দিয়েই ডায়েট হোক। ফল শরীরের
ত্বক, চুলের সৌন্দর্য ঠিক রেখ সহজেই ওজন কমিয়ে ফেলতে পারে।
বারডেম জেনারেল হাসপাতালের জ্যেষ্ঠ পুষ্টিবিদ শামছুন্নাহার নাহিদ বলেন, ‘এখন বাজার ভরা ফলে। শক্তি আর পুষ্টির অসাধারণ উৎস। এই ফল দিয়েই যদি ডায়েট করা যায়, তাহলে সহজে ওজন কমবে, শরীরও সুস্থ থাকবে। রক্ত সঞ্চালন-প্রক্রিয়াকে সচল রাখে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে দৃঢ় করে, পরিপাকতন্ত্রকে কর্মক্ষম রাখে। ত্বক আর চুলের উজ্জ্বলতাও বাড়ায়।’
প্রাকৃতিকভাবে ওজন ঝরাতে চাইলে ফল ডায়েট করতে পারেন। বেশি পরিমাণে শর্করা আছে, এমন ফলগুলোর মধ্যে আছে আম, কলা, পাম, নাশপতি, আনারস, আঙুর, ডুমুর ইত্যাদি। এ ফলগুলো খেতে পারেন সকালের খাবারে। এগুলো সারা দিনের কাজের শক্তি জোগাবে এবং দীর্ঘ রাত ঘুমিয়ে থাকার পর শরীরকে কর্মক্ষম রাখতে যেটুকু চিনির দরকার, সেই শক্তিও আসবে এ ফল থেকে। জন হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায়ও দেখা গেছে, যাঁরা প্রতিদিন আঙুর খান, তাঁদের ওজন কমার প্রবণতা অন্যদের তুলনায় ঢের বেশি।
কম শর্করাযুক্ত ফলের মধ্যে আছে তরমুজ, আপেল, পেঁপে—এই ফলগুলো। এ ফলে থাকে প্রচুর পরিমাণ পানি—শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে। এ ফলগুলো গরমের জন্য খুব উপকারী। এমনকি হৃদ্স্বাস্থ্য সুরক্ষায় যেমন ভূমিকা রাখে, তেমনি স্নায়ুতন্ত্র সজাগ রাখে। তাই কম শর্করাযুক্ত ফল খান, চর্বি ঝরবে, ওজনও কমবে।
টকজাতীয় ফলে কার্বোহাইড্রেট থাকে অতি অল্প। এই ফলগুলোর মধ্যে লেবু, ব্ল্যাকবেরি, ক্রানবেরি, ব্লুবেরি, স্ট্রবেরি উল্লেখযোগ্য। এগুলো হজম-প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে এবং শরীরের ক্ষতিকারক টক্সিন এবং বর্জ্য বের করে দিতে সহায়তা করে। বছরজুড়েই লেবু পাওয়া যায়। দামেও সস্তা। তাই প্রতিদিন লেবু খান, লেবুতে থাকা উপাদান খাবার দ্রুত হজমে সহায়তা করে। সেই সঙ্গে চর্বি খরচ করতে সক্ষম।
তরমজু, বাঙ্গি, ক্যান্টালোপ—এই ফলগুলোতে পানি বেশি থাকে। আর কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ থাকে অতি অল্প। খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই খানিকটা শক্তি তৈরি হয়। অন্যদিকে হজম-প্রক্রিয়া দ্রুত ওজন কমাতে সাহায্য করে। খেতে পারেন ডাব। ডাবের পানিতে থাকা উপাদানগুলো যকৃতের মেটাবলিজমকে প্রায় ৩০ শতাংশ বাড়িয়ে দিতে পারে। এ ছাড়া ডাবের পানি খেলে পেট ভরে থাকে। অন্য কিছু খাওয়ায় নতুন করে রুচিও হয় না।
এ ছাড়া খেজুরের মতো শুকনো ফলও খেতে পারেন। এগুলো ভিটামিন ও খনিজে পূর্ণ। তাজা ফলের সঙ্গে শুকনো ফলও শরীরের ওজন কমাতে বিশেষ কার্যকর।
বারডেম জেনারেল হাসপাতালের জ্যেষ্ঠ পুষ্টিবিদ শামছুন্নাহার নাহিদ বলেন, ‘এখন বাজার ভরা ফলে। শক্তি আর পুষ্টির অসাধারণ উৎস। এই ফল দিয়েই যদি ডায়েট করা যায়, তাহলে সহজে ওজন কমবে, শরীরও সুস্থ থাকবে। রক্ত সঞ্চালন-প্রক্রিয়াকে সচল রাখে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে দৃঢ় করে, পরিপাকতন্ত্রকে কর্মক্ষম রাখে। ত্বক আর চুলের উজ্জ্বলতাও বাড়ায়।’
প্রাকৃতিকভাবে ওজন ঝরাতে চাইলে ফল ডায়েট করতে পারেন। বেশি পরিমাণে শর্করা আছে, এমন ফলগুলোর মধ্যে আছে আম, কলা, পাম, নাশপতি, আনারস, আঙুর, ডুমুর ইত্যাদি। এ ফলগুলো খেতে পারেন সকালের খাবারে। এগুলো সারা দিনের কাজের শক্তি জোগাবে এবং দীর্ঘ রাত ঘুমিয়ে থাকার পর শরীরকে কর্মক্ষম রাখতে যেটুকু চিনির দরকার, সেই শক্তিও আসবে এ ফল থেকে। জন হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায়ও দেখা গেছে, যাঁরা প্রতিদিন আঙুর খান, তাঁদের ওজন কমার প্রবণতা অন্যদের তুলনায় ঢের বেশি।
কম শর্করাযুক্ত ফলের মধ্যে আছে তরমুজ, আপেল, পেঁপে—এই ফলগুলো। এ ফলে থাকে প্রচুর পরিমাণ পানি—শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে। এ ফলগুলো গরমের জন্য খুব উপকারী। এমনকি হৃদ্স্বাস্থ্য সুরক্ষায় যেমন ভূমিকা রাখে, তেমনি স্নায়ুতন্ত্র সজাগ রাখে। তাই কম শর্করাযুক্ত ফল খান, চর্বি ঝরবে, ওজনও কমবে।
টকজাতীয় ফলে কার্বোহাইড্রেট থাকে অতি অল্প। এই ফলগুলোর মধ্যে লেবু, ব্ল্যাকবেরি, ক্রানবেরি, ব্লুবেরি, স্ট্রবেরি উল্লেখযোগ্য। এগুলো হজম-প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে এবং শরীরের ক্ষতিকারক টক্সিন এবং বর্জ্য বের করে দিতে সহায়তা করে। বছরজুড়েই লেবু পাওয়া যায়। দামেও সস্তা। তাই প্রতিদিন লেবু খান, লেবুতে থাকা উপাদান খাবার দ্রুত হজমে সহায়তা করে। সেই সঙ্গে চর্বি খরচ করতে সক্ষম।
তরমজু, বাঙ্গি, ক্যান্টালোপ—এই ফলগুলোতে পানি বেশি থাকে। আর কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ থাকে অতি অল্প। খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই খানিকটা শক্তি তৈরি হয়। অন্যদিকে হজম-প্রক্রিয়া দ্রুত ওজন কমাতে সাহায্য করে। খেতে পারেন ডাব। ডাবের পানিতে থাকা উপাদানগুলো যকৃতের মেটাবলিজমকে প্রায় ৩০ শতাংশ বাড়িয়ে দিতে পারে। এ ছাড়া ডাবের পানি খেলে পেট ভরে থাকে। অন্য কিছু খাওয়ায় নতুন করে রুচিও হয় না।
এ ছাড়া খেজুরের মতো শুকনো ফলও খেতে পারেন। এগুলো ভিটামিন ও খনিজে পূর্ণ। তাজা ফলের সঙ্গে শুকনো ফলও শরীরের ওজন কমাতে বিশেষ কার্যকর।
0 comments:
Post a Comment